ঢাকা ১২:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পরিবর্তিত বাংলাদেশে দাঁড়িপাল্লা গণমানুষের আস্থার প্রতীকে পরিণত হয়েছে : শফিকুর রহমান

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১২:১১:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫
  • ৫৪৪ বার পড়া হয়েছে

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, পরিবর্তিত বাংলাদেশে দাঁড়িপাল্লা গণমানুষের আস্থার প্রতীকে পরিণত হয়েছে। দীর্ঘ সময় ধরে জনগণ থেকে দাঁড়িপাল্লা কেড়ে নেওয়া হলেও এখন সব শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে পুনরায় আস্থার জোয়ার লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

শনিবার (২২ নভেম্বর) রাত ৮টায় নগরীর জিইসি কনভেনশন হলে চট্টগ্রামের নির্বাচনি দায়িত্বশীল সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, আমরা দীর্ঘ সময় জুলুম সহ্য করেছি এবং পটপরিবর্তনের পর কারও ওপর জুলুম হয়নি। জনগণ ধৈর্যের উদাহরণ সৃষ্টি করেছে এবং প্রশাসনের সহযোগিতা পেয়েছে।

ডা. শফিকুর রহমান আরও বলেন, আগামীর গণভোটে যারা ‘হ্যাঁ’ বলবে তারা অতীতের বস্তাপচা রাজনীতি ত্যাগ করতে চায়, আর যারা ‘না’ বলবে তারা অতীতের নকশা ফিরিয়ে আনতে চায়। জামায়াত চাঁদাবাজমুক্ত ও দুর্নীতিমুক্ত দেশ গড়তে চাই। জনপ্রতিনিধিরা বিলাসী জীবনযাপন করবেন না এবং আল্লাহর নির্দেশনা অনুযায়ী ন্যায়ভিত্তিক দেশ পরিচালনা করা হবে।

তিনি আরও বলেন, এবার ভোটের নীতি পরিবর্তন হবে; ভোটার তার ইচ্ছামতো ভোট দেবেন। লড়াই হবে মাজলুমের পক্ষে, জালিমের বিপক্ষে। সম্মেলনে জামায়াতে ইসলামের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন এবং আগামী নির্বাচনে গণমানুষের অধিকার নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

হাদিকে গুলি করে হত্যা: ৫ দফা দাবিতে এনসিপির মশাল মিছিল শনিবার

পরিবর্তিত বাংলাদেশে দাঁড়িপাল্লা গণমানুষের আস্থার প্রতীকে পরিণত হয়েছে : শফিকুর রহমান

আপডেট সময় ১২:১১:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, পরিবর্তিত বাংলাদেশে দাঁড়িপাল্লা গণমানুষের আস্থার প্রতীকে পরিণত হয়েছে। দীর্ঘ সময় ধরে জনগণ থেকে দাঁড়িপাল্লা কেড়ে নেওয়া হলেও এখন সব শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে পুনরায় আস্থার জোয়ার লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

শনিবার (২২ নভেম্বর) রাত ৮টায় নগরীর জিইসি কনভেনশন হলে চট্টগ্রামের নির্বাচনি দায়িত্বশীল সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, আমরা দীর্ঘ সময় জুলুম সহ্য করেছি এবং পটপরিবর্তনের পর কারও ওপর জুলুম হয়নি। জনগণ ধৈর্যের উদাহরণ সৃষ্টি করেছে এবং প্রশাসনের সহযোগিতা পেয়েছে।

ডা. শফিকুর রহমান আরও বলেন, আগামীর গণভোটে যারা ‘হ্যাঁ’ বলবে তারা অতীতের বস্তাপচা রাজনীতি ত্যাগ করতে চায়, আর যারা ‘না’ বলবে তারা অতীতের নকশা ফিরিয়ে আনতে চায়। জামায়াত চাঁদাবাজমুক্ত ও দুর্নীতিমুক্ত দেশ গড়তে চাই। জনপ্রতিনিধিরা বিলাসী জীবনযাপন করবেন না এবং আল্লাহর নির্দেশনা অনুযায়ী ন্যায়ভিত্তিক দেশ পরিচালনা করা হবে।

তিনি আরও বলেন, এবার ভোটের নীতি পরিবর্তন হবে; ভোটার তার ইচ্ছামতো ভোট দেবেন। লড়াই হবে মাজলুমের পক্ষে, জালিমের বিপক্ষে। সম্মেলনে জামায়াতে ইসলামের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন এবং আগামী নির্বাচনে গণমানুষের অধিকার নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।