ঢাকা ০৯:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খানের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৬:২৯:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫
  • ৬৩৮ বার পড়া হয়েছে

 

ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মো. সাব্বির ফয়েজের আদালত মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খানের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন। সোমবার (২৪ নভেম্বর) দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পর আদালত এ আদেশ দেন বলে জানান আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।

দুদকের উপপরিচালক ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন তার আবেদনে উল্লেখ করেন, লুৎফুল তাহমিনা খান ১৫ কোটি ৪৬ লাখ ৯৪ হাজার ৫৯১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। এছাড়া তিনি ও তার আংশিক মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে ১০টি ব্যাংক হিসাবে মোট ৪৩ কোটি ৭৭ লাখ ৭৪৫ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেন, যা মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ৪(২) ও ৪(৩) ধারার অপরাধের অন্তর্ভুক্ত।

মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তার সব আয়কর রিটার্ন ও সংযুক্ত নথিপত্র জব্দ করে পর্যালোচনা করা জরুরি বলে দুদক আবেদন করে। আদালত তা গ্রহণ করে জব্দের নির্দেশ দেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ জাতিসংঘের, নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খানের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

আপডেট সময় ০৬:২৯:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫

 

ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মো. সাব্বির ফয়েজের আদালত মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খানের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন। সোমবার (২৪ নভেম্বর) দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পর আদালত এ আদেশ দেন বলে জানান আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।

দুদকের উপপরিচালক ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন তার আবেদনে উল্লেখ করেন, লুৎফুল তাহমিনা খান ১৫ কোটি ৪৬ লাখ ৯৪ হাজার ৫৯১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। এছাড়া তিনি ও তার আংশিক মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে ১০টি ব্যাংক হিসাবে মোট ৪৩ কোটি ৭৭ লাখ ৭৪৫ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেন, যা মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ৪(২) ও ৪(৩) ধারার অপরাধের অন্তর্ভুক্ত।

মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তার সব আয়কর রিটার্ন ও সংযুক্ত নথিপত্র জব্দ করে পর্যালোচনা করা জরুরি বলে দুদক আবেদন করে। আদালত তা গ্রহণ করে জব্দের নির্দেশ দেন।