ঢাকা ০২:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দেশে পর্যাপ্ত আছে, পার্শ্ববর্তী দেশের গরু প্রয়োজন নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১১:১৮:০০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ জুন ২০২৫
  • ৫২৭ বার পড়া হয়েছে

এবার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, কোরবানির জন্য দেশে পর্যাপ্ত পশু মজুদ রয়েছে। পার্শ্ববর্তী দেশের গরুর কোনো প্রয়োজন নেই। সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে চোরাইপথে যেন প্রতিবেশী কোনো রাষ্ট্রের গরু ঢুকতে না পারে, সেজন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কড়া নজরদারি রাখছে।

গতকাল মঙ্গলবার (৩ জুন) দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট মাঠের পশুরহাট পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, সারাদেশের হাটগুলোতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ভেটেরিনারি চিকিৎসকরা সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করছেন। গরু মোটাতাজাকরণ থেকে ব্যবসায়ীদের বিরত থাকতে বলা হয়েছে। রাজধানীর পশুর হাটগুলোর সার্বিক ব্যবস্থাপনা বেশ ভালো বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

এর আগে সকালে খামারবাড়ির কেআইবি মিলনায়তনে ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম থেকে চিকিৎসা দেওয়া এবং মনিটরিং বাস্তবায়নে করণীয় শীর্ষক এক আলোচনা সভায় অংশ নেন উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। সেখানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা বলেন, ‘কোরবানি বলতে আমরা গরু-ছাগল জবাই বুঝি। কিন্তু এর গভীরে হযরত ইব্রাহিম (আ.)-এর ত্যাগের ঘটনা রয়েছে। কোরবানির ঈদে ত্যাগের মহিমা যেন আমরা না ভুলি।’

এ সময় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. আবু সুফিয়ানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ডা. মো. জসিম উদ্দিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসরাইলি ‘আগ্রাসন’ বন্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান এরদোয়ানের

দেশে পর্যাপ্ত আছে, পার্শ্ববর্তী দেশের গরু প্রয়োজন নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

আপডেট সময় ১১:১৮:০০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ জুন ২০২৫

এবার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, কোরবানির জন্য দেশে পর্যাপ্ত পশু মজুদ রয়েছে। পার্শ্ববর্তী দেশের গরুর কোনো প্রয়োজন নেই। সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে চোরাইপথে যেন প্রতিবেশী কোনো রাষ্ট্রের গরু ঢুকতে না পারে, সেজন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কড়া নজরদারি রাখছে।

গতকাল মঙ্গলবার (৩ জুন) দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট মাঠের পশুরহাট পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, সারাদেশের হাটগুলোতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ভেটেরিনারি চিকিৎসকরা সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করছেন। গরু মোটাতাজাকরণ থেকে ব্যবসায়ীদের বিরত থাকতে বলা হয়েছে। রাজধানীর পশুর হাটগুলোর সার্বিক ব্যবস্থাপনা বেশ ভালো বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

এর আগে সকালে খামারবাড়ির কেআইবি মিলনায়তনে ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম থেকে চিকিৎসা দেওয়া এবং মনিটরিং বাস্তবায়নে করণীয় শীর্ষক এক আলোচনা সভায় অংশ নেন উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। সেখানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা বলেন, ‘কোরবানি বলতে আমরা গরু-ছাগল জবাই বুঝি। কিন্তু এর গভীরে হযরত ইব্রাহিম (আ.)-এর ত্যাগের ঘটনা রয়েছে। কোরবানির ঈদে ত্যাগের মহিমা যেন আমরা না ভুলি।’

এ সময় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. আবু সুফিয়ানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ডা. মো. জসিম উদ্দিন।