ঢাকা ১০:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫, ১১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

“বন্দিবিনিময় চুক্তিতেই শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব” — দুদক চেয়ারম্যান

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ভারতের সঙ্গে সম্পাদিত বন্দিবিনিময় চুক্তির মাধ্যমেই সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনা সম্ভব— এমন মন্তব্য করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন

বুধবার (১৪ মে) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

ড. মোমেন বলেন,

“সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরাতে দুদক সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। সেই সঙ্গে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিককেও ফেরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এজন্য ইন্টারপোলের সহায়তা নেওয়া হবে।”

তিনি আরও জানান, ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের তলবের জবাবে সাড়া দেননি, এমনকি কোনও প্রতিনিধি পাঠাননি। এতে তিনি আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ হারিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন দুদক চেয়ারম্যান।

দুদক সূত্রে জানা গেছে, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে থাকা মামলাগুলোর অগ্রগতি এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চেয়ে বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। তবে সবকিছুই নির্ভর করছে সংশ্লিষ্ট দেশের আইনি প্রক্রিয়া ও সহযোগিতার মাত্রার ওপর।

জনপ্রিয় সংবাদ

ককটেল আতঙ্কে এনসিপি কার্যালয়ের সামনে কড়া পুলিশি নিরাপত্তা

“বন্দিবিনিময় চুক্তিতেই শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব” — দুদক চেয়ারম্যান

আপডেট সময় ০৯:২১:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ভারতের সঙ্গে সম্পাদিত বন্দিবিনিময় চুক্তির মাধ্যমেই সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনা সম্ভব— এমন মন্তব্য করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন

বুধবার (১৪ মে) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

ড. মোমেন বলেন,

“সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরাতে দুদক সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। সেই সঙ্গে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিককেও ফেরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এজন্য ইন্টারপোলের সহায়তা নেওয়া হবে।”

তিনি আরও জানান, ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের তলবের জবাবে সাড়া দেননি, এমনকি কোনও প্রতিনিধি পাঠাননি। এতে তিনি আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ হারিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন দুদক চেয়ারম্যান।

দুদক সূত্রে জানা গেছে, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে থাকা মামলাগুলোর অগ্রগতি এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চেয়ে বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। তবে সবকিছুই নির্ভর করছে সংশ্লিষ্ট দেশের আইনি প্রক্রিয়া ও সহযোগিতার মাত্রার ওপর।