ঢাকা ০৫:৫০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫, ৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মাইল’স্টোন ট্রা’জে’ডি: ভোলার ‘নাদিয়া’ আর নেই, ভাই ‘নাফিজ’ মৃত্যুশয্যায়!

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৩:৪৯:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫
  • ৫৪৩ বার পড়া হয়েছে

হাসনাইন আহমেদ হাওলাদার, ভোলা প্রতিনিধি:

অবশেষে মৃত্যুর কাছে হার মানলো ভোলার দৌলতখানের মেয়ে তাহিয়া তাবাসসুম নাদিয়া (১৩)। বুধবার রাত ৩টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। নাদিয়া মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী ছিলেন।

সূত্রে জানা যায়, ‘মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজ, ভবনে প্রশিক্ষণ যুদ্ধ বিমান দূর্ঘটনায় ভোলার দৌলতখান উপজেলার মোফাজ্জল হোসেন হাওলাদার বাড়ির (রিটায়ার্ড আর্মি অফিসার) আশরাফুল ইসলাম নিরবের দুই সন্তান (ছেলে ও মেয়ে) দগ্ধ হয়ে ঢামেকের বার্ণ ইউনিটে চিকিৎসাধীন ছিলেন। অবশেষে মৃত্যুর সাথে লাড়াই করে রাত ৩টায় সাবেক এ সেনা অফিসারের মেয়ে তাহিয়া তাবাসসুম নাদিয়া শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। অন্যদিকে একমাত্র ছেলে (৪র্থ শ্রেণীতে পড়ুয়া ছাত্র) নাফিজ ৮০% ক্ষত নিয়ে বেঁচে থাকার প্রাণপন চেষ্টা করে যাচ্ছে বার্ণ ইউনিটের বেডে শুয়ে। একদিকে মেয়ের মৃত্যু অন্যদিকে ছেলের মৃত্যুশয্যায় বাবা আশ্রাফুল ইসলাম বার বার অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

মাইলস্টোনের ট্র্যাজেডিতে ব্যথিত মিরাজ: ‘আমাদের শুধু দোয়া করাই এখন দায়িত্ব’

মাইল’স্টোন ট্রা’জে’ডি: ভোলার ‘নাদিয়া’ আর নেই, ভাই ‘নাফিজ’ মৃত্যুশয্যায়!

আপডেট সময় ০৩:৪৯:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫

হাসনাইন আহমেদ হাওলাদার, ভোলা প্রতিনিধি:

অবশেষে মৃত্যুর কাছে হার মানলো ভোলার দৌলতখানের মেয়ে তাহিয়া তাবাসসুম নাদিয়া (১৩)। বুধবার রাত ৩টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। নাদিয়া মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী ছিলেন।

সূত্রে জানা যায়, ‘মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজ, ভবনে প্রশিক্ষণ যুদ্ধ বিমান দূর্ঘটনায় ভোলার দৌলতখান উপজেলার মোফাজ্জল হোসেন হাওলাদার বাড়ির (রিটায়ার্ড আর্মি অফিসার) আশরাফুল ইসলাম নিরবের দুই সন্তান (ছেলে ও মেয়ে) দগ্ধ হয়ে ঢামেকের বার্ণ ইউনিটে চিকিৎসাধীন ছিলেন। অবশেষে মৃত্যুর সাথে লাড়াই করে রাত ৩টায় সাবেক এ সেনা অফিসারের মেয়ে তাহিয়া তাবাসসুম নাদিয়া শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। অন্যদিকে একমাত্র ছেলে (৪র্থ শ্রেণীতে পড়ুয়া ছাত্র) নাফিজ ৮০% ক্ষত নিয়ে বেঁচে থাকার প্রাণপন চেষ্টা করে যাচ্ছে বার্ণ ইউনিটের বেডে শুয়ে। একদিকে মেয়ের মৃত্যু অন্যদিকে ছেলের মৃত্যুশয্যায় বাবা আশ্রাফুল ইসলাম বার বার অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছেন।