ঢাকা ০৯:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫, ১৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অধ্যাপক ফাতেমা দোজা বরখাস্ত

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৫:০১:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৮১৪ বার পড়া হয়েছে

তথ্য গোপন, আমন্ত্রণপত্র জালিয়াতি ও ফৌজদারি মামলার তথ্য আড়ালসহ নানা অভিযোগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওএসডি সহযোগী অধ্যাপক ডা. ফাতেমা দোজাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ।

বুধবার (২৭ আগস্ট) স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানের সই করা প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ এর বিধি ৩(খ) ও ৩(গ) অনুযায়ী অসদাচরণ ও পলায়নের দায়ে ২০২৩ সালের ২৬ নভেম্বর ডা. ফাতেমা দোজার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়। তদন্তে তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়।

প্রাথমিক কারণ দর্শানোর নোটিশে জবাব না দেওয়ায় এবং ব্যক্তিগত শুনানির অনিচ্ছার কারণে চাকরিচ্যুতির প্রাথমিক সিদ্ধান্ত বহাল রাখা হয়। পরে দ্বিতীয় নোটিশের জবাব দিলেও তা সন্তোষজনক না হওয়ায় একই সিদ্ধান্ত বজায় রাখা হয়। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের প্রস্তাবে সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি) সম্মতি জানায় এবং রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দেন।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে, সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা ২০১৮ এর বিধি ৪(৩)(ঘ) অনুযায়ী জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

আলাদা গুম কমিশন নয়, মানবাধিকার কমিশনই দেখবে গুম-সংক্রান্ত বিষয়: আসিফ নজরুল

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অধ্যাপক ফাতেমা দোজা বরখাস্ত

আপডেট সময় ০৫:০১:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

তথ্য গোপন, আমন্ত্রণপত্র জালিয়াতি ও ফৌজদারি মামলার তথ্য আড়ালসহ নানা অভিযোগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওএসডি সহযোগী অধ্যাপক ডা. ফাতেমা দোজাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ।

বুধবার (২৭ আগস্ট) স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানের সই করা প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ এর বিধি ৩(খ) ও ৩(গ) অনুযায়ী অসদাচরণ ও পলায়নের দায়ে ২০২৩ সালের ২৬ নভেম্বর ডা. ফাতেমা দোজার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়। তদন্তে তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়।

প্রাথমিক কারণ দর্শানোর নোটিশে জবাব না দেওয়ায় এবং ব্যক্তিগত শুনানির অনিচ্ছার কারণে চাকরিচ্যুতির প্রাথমিক সিদ্ধান্ত বহাল রাখা হয়। পরে দ্বিতীয় নোটিশের জবাব দিলেও তা সন্তোষজনক না হওয়ায় একই সিদ্ধান্ত বজায় রাখা হয়। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের প্রস্তাবে সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি) সম্মতি জানায় এবং রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দেন।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে, সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা ২০১৮ এর বিধি ৪(৩)(ঘ) অনুযায়ী জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।