ঢাকা ০৪:০৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আপনাদের ছেড়ে যাবো না, ছাত্র রাজনীতির ইতিবাচক পরিবর্তন নিয়ে আসবো: আবিদ

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৮:২৮:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৫১৩ বার পড়া হয়েছে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল প্যানেল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা মো. আবিদুল ইসলাম খান জানিয়েছেন, হেরে গেলেও তিনি ছাত্র রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে বদ্ধপরিকর। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেয়া দীর্ঘ এক স্ট্যাটাসে তিনি রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা, নির্বাচনী দিনকার অভিযোগ ও ভবিষ্যতের পরিকল্পনা তুলে ধরেন।

আবিদুল লেখেন, ক্ষুদ্র জীবনে এতদূর আসা তার কল্পনার বাইরে ছিল। ভোটের দিন শুরু থেকেই তিনি মিডিয়ার অপপ্রচারের শিকার হয়েছেন বলে দাবি করেন এবং প্রশাসনের কাছে সুষ্ঠু তদন্তের প্রত্যাশা জানান। নির্বাচনী প্রচারণায় তিনি মাত্র ২০ দিনের মধ্যে যতটা সম্ভব শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করেছেন বলেও উল্লেখ করেন।

নতুন দিনের প্রত্যাশা ব্যক্ত করে তিনি লিখেছেন, তার যাত্রা এখানেই শেষ নয়। ছাত্রদলের একজন নেতা হিসেবে ইশতেহারের প্রতিশ্রুতি পূরণে প্রশাসনের সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন। তার মতে, ঢাবি ছাত্র রাজনীতির নতুন সূচনা হবে তাদের হাত ধরেই।

স্ট্যাটাসের শেষে তিনি শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করেন, “আবিদ আপনাদের কখনও ছেড়ে যাবে না।” একই সঙ্গে তিনি মার্টিন লুথার কিংয়ের উদ্ধৃতি টেনে বলেন, সীমিত হতাশা মেনে নিতে হবে, তবে অসীম আশা কখনও হারানো যাবে না।

প্রসঙ্গত, জুলাই অভ্যুত্থানের সময় তার বলা “প্লিজ, কেউ কাউকে ছেড়ে যাইয়েন না” বাক্যটি আলোচিত হয়। ডাকসু নির্বাচনে হেরে গিয়েও সেই একই বার্তা ফের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে শোনালেন আবিদুল।

জনপ্রিয় সংবাদ

ডাকসু নির্বাচনে শিবিরের জয়ে অভিনন্দন জানিয়ে পোস্ট, পরে সরাল পাকিস্তান জামায়াত

আপনাদের ছেড়ে যাবো না, ছাত্র রাজনীতির ইতিবাচক পরিবর্তন নিয়ে আসবো: আবিদ

আপডেট সময় ০৮:২৮:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল প্যানেল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা মো. আবিদুল ইসলাম খান জানিয়েছেন, হেরে গেলেও তিনি ছাত্র রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে বদ্ধপরিকর। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেয়া দীর্ঘ এক স্ট্যাটাসে তিনি রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা, নির্বাচনী দিনকার অভিযোগ ও ভবিষ্যতের পরিকল্পনা তুলে ধরেন।

আবিদুল লেখেন, ক্ষুদ্র জীবনে এতদূর আসা তার কল্পনার বাইরে ছিল। ভোটের দিন শুরু থেকেই তিনি মিডিয়ার অপপ্রচারের শিকার হয়েছেন বলে দাবি করেন এবং প্রশাসনের কাছে সুষ্ঠু তদন্তের প্রত্যাশা জানান। নির্বাচনী প্রচারণায় তিনি মাত্র ২০ দিনের মধ্যে যতটা সম্ভব শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করেছেন বলেও উল্লেখ করেন।

নতুন দিনের প্রত্যাশা ব্যক্ত করে তিনি লিখেছেন, তার যাত্রা এখানেই শেষ নয়। ছাত্রদলের একজন নেতা হিসেবে ইশতেহারের প্রতিশ্রুতি পূরণে প্রশাসনের সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন। তার মতে, ঢাবি ছাত্র রাজনীতির নতুন সূচনা হবে তাদের হাত ধরেই।

স্ট্যাটাসের শেষে তিনি শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করেন, “আবিদ আপনাদের কখনও ছেড়ে যাবে না।” একই সঙ্গে তিনি মার্টিন লুথার কিংয়ের উদ্ধৃতি টেনে বলেন, সীমিত হতাশা মেনে নিতে হবে, তবে অসীম আশা কখনও হারানো যাবে না।

প্রসঙ্গত, জুলাই অভ্যুত্থানের সময় তার বলা “প্লিজ, কেউ কাউকে ছেড়ে যাইয়েন না” বাক্যটি আলোচিত হয়। ডাকসু নির্বাচনে হেরে গিয়েও সেই একই বার্তা ফের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে শোনালেন আবিদুল।