ঢাকা ১২:২১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

“জয়ের জন্য নয়, শিক্ষার্থীদের রায়ের অপেক্ষায় আমরা” — মাজহারুল ইসলাম

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৭:৪৪:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৫২৫ বার পড়া হয়েছে

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা ছাত্রশিবির সমর্থিত সমন্বিত শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থী মো. মাজহারুল ইসলাম বলেছেন, “আমরা জেতার জন্য নয়, শিক্ষার্থীদের রায়ের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। শিক্ষার্থীরা আমাদের গ্রহণ করলে সেটি মেনে নেব, না করলে তাও মেনে নেব। কোনো প্রকার সহিংসতা কিংবা জোরপূর্বক জয়ের চেষ্টা আমরা করিনি।”

বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মওলানা ভাসানী হল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

মাজহারুল অভিযোগ করে বলেন, তাজউদ্দীন হলে জোরপূর্বক কেন্দ্র দখলের চেষ্টা হয়েছিল, তবে শিক্ষার্থীরা প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। তিনি দাবি করেন, স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে তারা নির্বাচন কমিশনকে একাধিকবার সতর্ক করেছিলেন। বিশেষ করে ব্যালট পেপার বাড়তি রাখা, প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ এবং পোলিং এজেন্টদের বাধা দেওয়ার মতো অনিয়ম নিয়ে তারা লিখিত অভিযোগ করেছেন।

তিনি আরও বলেন, “আমাদের প্রতিটি দাবি ছিল যৌক্তিক। যতজন শিক্ষার্থী, তত ব্যালট পেপার রাখার কথা বলেছি। অথচ স্বাভাবিক নখের কালি নিয়েও আমাদের বিরুদ্ধে কারচুপির অভিযোগ তোলা হয়েছে। অনেককেই শুধুমাত্র আমাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত ভেবে ‘শিবির’ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এসব অভিযোগ অবান্তর।”

জনপ্রিয় সংবাদ

“জয়ের জন্য নয়, শিক্ষার্থীদের রায়ের অপেক্ষায় আমরা” — মাজহারুল ইসলাম

আপডেট সময় ০৭:৪৪:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা ছাত্রশিবির সমর্থিত সমন্বিত শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থী মো. মাজহারুল ইসলাম বলেছেন, “আমরা জেতার জন্য নয়, শিক্ষার্থীদের রায়ের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। শিক্ষার্থীরা আমাদের গ্রহণ করলে সেটি মেনে নেব, না করলে তাও মেনে নেব। কোনো প্রকার সহিংসতা কিংবা জোরপূর্বক জয়ের চেষ্টা আমরা করিনি।”

বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মওলানা ভাসানী হল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

মাজহারুল অভিযোগ করে বলেন, তাজউদ্দীন হলে জোরপূর্বক কেন্দ্র দখলের চেষ্টা হয়েছিল, তবে শিক্ষার্থীরা প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। তিনি দাবি করেন, স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে তারা নির্বাচন কমিশনকে একাধিকবার সতর্ক করেছিলেন। বিশেষ করে ব্যালট পেপার বাড়তি রাখা, প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ এবং পোলিং এজেন্টদের বাধা দেওয়ার মতো অনিয়ম নিয়ে তারা লিখিত অভিযোগ করেছেন।

তিনি আরও বলেন, “আমাদের প্রতিটি দাবি ছিল যৌক্তিক। যতজন শিক্ষার্থী, তত ব্যালট পেপার রাখার কথা বলেছি। অথচ স্বাভাবিক নখের কালি নিয়েও আমাদের বিরুদ্ধে কারচুপির অভিযোগ তোলা হয়েছে। অনেককেই শুধুমাত্র আমাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত ভেবে ‘শিবির’ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এসব অভিযোগ অবান্তর।”