ঢাকা ০৯:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ৮ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘ফাঁটল ধরা’ ছাত্রাবাস ছেড়ে সড়কে রাত কাটাচ্ছেন ঢাকা পলিটেকনিকের শিক্ষার্থীরা

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১২:৩৮:৫৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫
  • ৬৩৮ বার পড়া হয়েছে

 

 

দুই দিনে চার দফা ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার পর ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের শিক্ষার্থীরা সড়কে রাত কাটানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ‘জরাজীর্ণ’ লতিফ ছাত্রাবাস ধ্বসে পড়ার আশঙ্কায় তাঁরা আজ শনিবার রাতে সড়কে বিছানা পেতে অবস্থান নিয়েছেন।

 

এমন পরিস্থিতিতে রাতে কর্তৃপক্ষ ইনস্টিটিউটের চারটি হল খালি করার নির্দেশ দিয়েছে।

 

 

এদিকে শিক্ষার্থীরা জরুরি ভিত্তিতে নিরাপদ আবাসনের ব্যবস্থা করা বা নতুন হল নির্মাণ না হওয়া পর্যন্ত ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।

 

 

গত জুন মাসে লতিফ ছাত্রাবাসটির একাংশ ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ঘোষণা করে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর তা সংস্কারের প্রস্তাব দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি।

 

লতিফ ছাত্রাবাসের আবাসিক শিক্ষার্থী ও কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সদস্য রাত ১১টার দিকে বলেন, ‘৭০ থেকে ৮০ বছরের পুরনো ছাত্রাবাস ভবনটিতে আগে থেকেই অনেক ফাঁটল ছিল। শুক্রবার সকালের ভূমিকম্পের পর নতুন করে আরো অনেক ফাটল পরিলক্ষিত হয়।’

 

তিনি আরও বলেন, শনিবার সকাল ও সন্ধ্যায় দুইদফা ভূমিকম্পের পর ফাঁটলগুল আরো বেড়ে যায়। রাত আটটার পর আমরা হলে অবস্থান করতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বিছানা বালিশ নিয়ে সড়কে অবস্থান নিয়েছি।

 

 

 

 

জনপ্রিয় সংবাদ

গানম্যান নেওয়ার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান সাদিক কায়েমের

‘ফাঁটল ধরা’ ছাত্রাবাস ছেড়ে সড়কে রাত কাটাচ্ছেন ঢাকা পলিটেকনিকের শিক্ষার্থীরা

আপডেট সময় ১২:৩৮:৫৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫

 

 

দুই দিনে চার দফা ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার পর ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের শিক্ষার্থীরা সড়কে রাত কাটানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ‘জরাজীর্ণ’ লতিফ ছাত্রাবাস ধ্বসে পড়ার আশঙ্কায় তাঁরা আজ শনিবার রাতে সড়কে বিছানা পেতে অবস্থান নিয়েছেন।

 

এমন পরিস্থিতিতে রাতে কর্তৃপক্ষ ইনস্টিটিউটের চারটি হল খালি করার নির্দেশ দিয়েছে।

 

 

এদিকে শিক্ষার্থীরা জরুরি ভিত্তিতে নিরাপদ আবাসনের ব্যবস্থা করা বা নতুন হল নির্মাণ না হওয়া পর্যন্ত ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।

 

 

গত জুন মাসে লতিফ ছাত্রাবাসটির একাংশ ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ঘোষণা করে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর তা সংস্কারের প্রস্তাব দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি।

 

লতিফ ছাত্রাবাসের আবাসিক শিক্ষার্থী ও কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সদস্য রাত ১১টার দিকে বলেন, ‘৭০ থেকে ৮০ বছরের পুরনো ছাত্রাবাস ভবনটিতে আগে থেকেই অনেক ফাঁটল ছিল। শুক্রবার সকালের ভূমিকম্পের পর নতুন করে আরো অনেক ফাটল পরিলক্ষিত হয়।’

 

তিনি আরও বলেন, শনিবার সকাল ও সন্ধ্যায় দুইদফা ভূমিকম্পের পর ফাঁটলগুল আরো বেড়ে যায়। রাত আটটার পর আমরা হলে অবস্থান করতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বিছানা বালিশ নিয়ে সড়কে অবস্থান নিয়েছি।