বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আয় ও ব্যয়ে সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা নিশ্চিত করে কাজ করে—এ দাবি করেছেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের। সোমবার (২৪ নভেম্বর) রমনায় ঢাকা ইন্সটিটিউট অব রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিটিকস আয়োজিত ‘বাংলাদেশে রাজনৈতিক অর্থায়ন সংস্কৃতি এবং ব্যবসা সুরক্ষা: বাস্তবতা ও সমাধানের পথ’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
জুবায়ের বলেন, “জামায়াতের রশিদ ছাড়া আয় নেই, ভাউচার ছাড়া ব্যয় নেই।” তিনি আরও জানান, দলের আয় প্রধানত কর্মী ও সদস্যদের চাঁদাই, পাশাপাশি শুভাকাঙ্ক্ষী ও সমাবেশ থেকে ডোনেশন নেওয়া হয়। তবে প্রশ্নবিদ্ধ কোনো ব্যক্তির কাছ থেকে অনুদান নেওয়া হয় না।
তিনি বলেন, দলের সব আয়–ব্যয় লিপিবদ্ধ থাকে এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে কঠোর নিয়ম মানা হয়। নির্বাচনী প্রচারণার খরচও মূলত দলীয় ফান্ড থেকে করা হচ্ছে এবং এজন্য সদস্যদের এক মাসের আয় সংগ্রহ করা হচ্ছে।






















