ঢাকা ১১:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫, ৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ চাইলেন এনসিপি নেতা মাসউদ

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৬:২০:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
  • ৫৭৪ বার পড়া হয়েছে

এবার বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ নিতে দেওয়া হবে কিনা, এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ এ সংক্রান্ত আবেদন নিষ্পত্তি করে এই পর্যবেক্ষণ দেন।

এই রায়ের পর বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে নির্বাচন কমিশনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ।

ফেসবুক পোস্টে মাসউদ লিখেছেন, অবশেষে আপিল বিভাগও অবজারভেশন দিলো, ‘নির্বাচন কমিশন সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছে, তারা পক্ষপাতিত্ব করেছে।’ তিনি আরও লেখেন, এমন অবজারভেশনের পর এই দালাল কমিশনের অধীনে জুলাই পরবর্তী জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের আর বৈধতা রইল না।

নির্বাচন কমিশনের প্রতি অনাস্থার কথা জানিয়ে মাসউদ লিখেছেন, এই নির্বাচন কমিশনকে অবশ্যই পদত্যাগ করতে হবে। ওনারা যা করেছেন, তা স্রেফ জুলাইয়ের সঙ্গে গাদ্দারী। পোস্টের শেষাংশে তিনি লিখেছেন, শপথ নিয়েই শপথ ভঙ্গ করেছেন, হুদা-আওয়ালদের মতো একটা দলকে সার্ভ করা শুরু করেছেন, দেশকে নয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

মাদুরাইয়ে ৪ লাখ মানুষের সমাবেশে থালাপাতি বিজয়, বিজেপিকে আখ্যা দিলেন ‘আদর্শিক শত্রু’

নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ চাইলেন এনসিপি নেতা মাসউদ

আপডেট সময় ০৬:২০:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫

এবার বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ নিতে দেওয়া হবে কিনা, এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ এ সংক্রান্ত আবেদন নিষ্পত্তি করে এই পর্যবেক্ষণ দেন।

এই রায়ের পর বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে নির্বাচন কমিশনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ।

ফেসবুক পোস্টে মাসউদ লিখেছেন, অবশেষে আপিল বিভাগও অবজারভেশন দিলো, ‘নির্বাচন কমিশন সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছে, তারা পক্ষপাতিত্ব করেছে।’ তিনি আরও লেখেন, এমন অবজারভেশনের পর এই দালাল কমিশনের অধীনে জুলাই পরবর্তী জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের আর বৈধতা রইল না।

নির্বাচন কমিশনের প্রতি অনাস্থার কথা জানিয়ে মাসউদ লিখেছেন, এই নির্বাচন কমিশনকে অবশ্যই পদত্যাগ করতে হবে। ওনারা যা করেছেন, তা স্রেফ জুলাইয়ের সঙ্গে গাদ্দারী। পোস্টের শেষাংশে তিনি লিখেছেন, শপথ নিয়েই শপথ ভঙ্গ করেছেন, হুদা-আওয়ালদের মতো একটা দলকে সার্ভ করা শুরু করেছেন, দেশকে নয়।