ঢাকা ১০:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বগুড়ায় প্রবাসীর স্ত্রী-সন্তানকে কুপিয়ে হ ত্যা

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৯:০৬:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৫১৭ বার পড়া হয়েছে

বগুড়ার শিবগঞ্জে কুয়েত প্রবাসীর স্ত্রী ও সন্তানকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। তাদের ঘর থেকে নগদ ২০ লাখ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুটের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার সকালে তাদের দুজনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনার পর থেকে নিহতের এক আত্মীয়ের খোঁজ মিলছে না। বাড়ির মোটরসাইকেলও গায়েব।মেয়ের বিবাহোত্তর অনুষ্ঠানের জন্য কুয়েত প্রবাসী ইদ্রিস আলীর বাড়িতে কয়েকদিন ধরেই সংস্কার কাজ চলছে।মঙ্গলবার সকালে কাঠমিস্ত্রি কাজ করতে গিয়ে ঘরের দরজা বন্ধ পান। কারো সাড়া না পেয়ে খোঁজ নিতে যান স্বজন ও প্রতিবেশীরা। ডাকাডাকি করেও সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে বারান্দায় ইদ্রিস আলীর স্ত্রী রানী বেগম ও ঘরের ভেতর ১৮ বছরের ছেলে ইমরান হোসেনের রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পান তারা। স্বজনরা জানান, রানী বেগমের বড় মেয়ের বিবাহোত্তর অনুষ্ঠানের জন্য বাড়িতে কয়েক লাখ টাকা ও বেশ কয়েক ভরি স্বর্ণালঙ্কার রাখা ছিল। এসব লুট করতেই হত্যাকাণ্ড বলে ধারণা তাদের। এদিকে, ঘটনার পর থেকেই নিহতের ভাতিজা হাসান আলী নিখোঁজ। পাওয়া যাচ্ছে না বাড়ির একটি মোটরসাইকেলও। নিহতের বড় মেয়ে ইশরাত জাহান ইলা ডাক্তার দেখানোর জন্য শ্বশুরবাড়িতে ছিলেন বলে জানিয়েছেন স্বজনরা। শিবপুর থানার ওসি (তদন্ত) আব্দুস শুকুর বলেন, ‘রাতের কোনো একসময়ে মা ও ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। তবে হত্যার কারণ এখনো জানা যায়নি। বাড়ি থেকে একটি মোটরসাইকেল খোয়া গেছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

জনপ্রিয় সংবাদ

২৫ বছর পূর্ণ, বাধ্যতামূলক অবসরে ৯ পুলিশ পরিদর্শক

বগুড়ায় প্রবাসীর স্ত্রী-সন্তানকে কুপিয়ে হ ত্যা

আপডেট সময় ০৯:০৬:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বগুড়ার শিবগঞ্জে কুয়েত প্রবাসীর স্ত্রী ও সন্তানকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। তাদের ঘর থেকে নগদ ২০ লাখ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুটের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার সকালে তাদের দুজনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনার পর থেকে নিহতের এক আত্মীয়ের খোঁজ মিলছে না। বাড়ির মোটরসাইকেলও গায়েব।মেয়ের বিবাহোত্তর অনুষ্ঠানের জন্য কুয়েত প্রবাসী ইদ্রিস আলীর বাড়িতে কয়েকদিন ধরেই সংস্কার কাজ চলছে।মঙ্গলবার সকালে কাঠমিস্ত্রি কাজ করতে গিয়ে ঘরের দরজা বন্ধ পান। কারো সাড়া না পেয়ে খোঁজ নিতে যান স্বজন ও প্রতিবেশীরা। ডাকাডাকি করেও সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে বারান্দায় ইদ্রিস আলীর স্ত্রী রানী বেগম ও ঘরের ভেতর ১৮ বছরের ছেলে ইমরান হোসেনের রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পান তারা। স্বজনরা জানান, রানী বেগমের বড় মেয়ের বিবাহোত্তর অনুষ্ঠানের জন্য বাড়িতে কয়েক লাখ টাকা ও বেশ কয়েক ভরি স্বর্ণালঙ্কার রাখা ছিল। এসব লুট করতেই হত্যাকাণ্ড বলে ধারণা তাদের। এদিকে, ঘটনার পর থেকেই নিহতের ভাতিজা হাসান আলী নিখোঁজ। পাওয়া যাচ্ছে না বাড়ির একটি মোটরসাইকেলও। নিহতের বড় মেয়ে ইশরাত জাহান ইলা ডাক্তার দেখানোর জন্য শ্বশুরবাড়িতে ছিলেন বলে জানিয়েছেন স্বজনরা। শিবপুর থানার ওসি (তদন্ত) আব্দুস শুকুর বলেন, ‘রাতের কোনো একসময়ে মা ও ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। তবে হত্যার কারণ এখনো জানা যায়নি। বাড়ি থেকে একটি মোটরসাইকেল খোয়া গেছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’