ঢাকা ০১:২৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০২ জুন ২০২৫, ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চীনের বাজারে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের আম

এবার চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের নতুন বাণিজ্যিক সম্পর্কের সূচনা হয়েছে। প্রথমবারের মতো চীনে আম রপ্তানি শুরু করেছে বাংলাদেশ। এ জন্য বুধবার (২৮ মে) হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

এই আমের চালান চীনের হুনান প্রদেশের ছাং শা শহরের হুয়াং হুয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেওয়া হবে। এর আগে চীনে কখনো আম রপ্তানি করা হয়নি।

আম পৌঁছানোর পর পণ্যসম্ভারের চিডিগ্রি, উদ্ভিদ সংগঠিতকরণ শংসাপত্র ইত্যাদি চেক করার পাশাপাশি প্যাকেজিং ও ফলের চেহারা কোয়ারেন্টিন পরিদর্শন করার পর ছাড়পত্র দিয়েছেন বিমানবন্দর শুল্ক বিভাগের কর্মীরা। চীনের ই-কমার্স, সুপারশপ ও তাজা খাদ্য চেইনে এই চালানের আমগুলো বিক্রি করা হবে।

চলতি বছরে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে প্রথম ধাপে ১০০ টনেরও বেশি আম রপ্তানির পরিকল্পনা রয়েছে। বাংলাদেশি আমের গুণমান ও স্বাদ চীনা ভোক্তাদের মন জয় করতে পারলে ভবিষ্যতে রপ্তানি আরও বাড়বে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।

এর আগে, প্রধানত মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজারে বাংলাদেশের সুস্বাদু আমগুলো বিক্রি করা হতো। এবার এশিয়ার বৃহৎ বাজারে প্রবেশে দেশের কৃষিপণ্য রপ্তানির সম্ভাবনা আরও বিস্তৃত হলো।

জনপ্রিয় সংবাদ

ইশরাক হোসেনের শপথ ইস্যুতে ইসিতে পৌঁছেছে আদালতের আদেশ, সোমবার হতে পারে সিদ্ধান্ত

চীনের বাজারে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের আম

আপডেট সময় ০২:১২:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ মে ২০২৫

এবার চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের নতুন বাণিজ্যিক সম্পর্কের সূচনা হয়েছে। প্রথমবারের মতো চীনে আম রপ্তানি শুরু করেছে বাংলাদেশ। এ জন্য বুধবার (২৮ মে) হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

এই আমের চালান চীনের হুনান প্রদেশের ছাং শা শহরের হুয়াং হুয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেওয়া হবে। এর আগে চীনে কখনো আম রপ্তানি করা হয়নি।

আম পৌঁছানোর পর পণ্যসম্ভারের চিডিগ্রি, উদ্ভিদ সংগঠিতকরণ শংসাপত্র ইত্যাদি চেক করার পাশাপাশি প্যাকেজিং ও ফলের চেহারা কোয়ারেন্টিন পরিদর্শন করার পর ছাড়পত্র দিয়েছেন বিমানবন্দর শুল্ক বিভাগের কর্মীরা। চীনের ই-কমার্স, সুপারশপ ও তাজা খাদ্য চেইনে এই চালানের আমগুলো বিক্রি করা হবে।

চলতি বছরে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে প্রথম ধাপে ১০০ টনেরও বেশি আম রপ্তানির পরিকল্পনা রয়েছে। বাংলাদেশি আমের গুণমান ও স্বাদ চীনা ভোক্তাদের মন জয় করতে পারলে ভবিষ্যতে রপ্তানি আরও বাড়বে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।

এর আগে, প্রধানত মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজারে বাংলাদেশের সুস্বাদু আমগুলো বিক্রি করা হতো। এবার এশিয়ার বৃহৎ বাজারে প্রবেশে দেশের কৃষিপণ্য রপ্তানির সম্ভাবনা আরও বিস্তৃত হলো।