ঢাকা ০৪:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাঙ্গাবালীতে শিক্ষকের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৫:২৪:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫
  • ৫৯১ বার পড়া হয়েছে

চীন আগামী ৩ সেপ্টেম্বর মহান সমারোহে ‘ভিক্টরি ডে’ প্যারেডের আয়োজন করছে। এই অনুষ্ঠানে দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে এক মঞ্চে দেখা যাবে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন’কে। অনুষ্ঠানে মোট ২৬ দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের অংশগ্রহণ প্রত্যাশিত।

প্যারেডে ১০ হাজার সামরিক সদস্য অংশ নেবে এবং বেইজিংয়ের সমরভাণ্ডারের অত্যাধুনিক অস্ত্র প্রদর্শন করা হবে। চীনের ঘোষণা অনুযায়ী, এক ঘণ্টা ১০ মিনিটব্যাপী চলবে কুচকাওয়াজ, যেখানে নতুন প্রজন্মের যুদ্ধবিমান, মিসাইল সিস্টেম ও কাটিং-এজ প্রযুক্তির সামরিক সরঞ্জাম প্রদর্শিত হবে।

বিশাল এই আয়োজন মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তি ও জাপানের আত্মসমর্পণের ৮০ বছর পূর্তি উপলক্ষে। তিয়েনআনমেন স্কয়ারে অনুষ্ঠিত এই কুচকাওয়াজের মাধ্যমে চীন সামরিক শক্তি প্রদর্শনের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও রাজনৈতিক প্রভাব দেখাতে চাইছে।

যদিও নিমন্ত্রিত হলেও দক্ষিণ কোরিয়ার নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট লি জায়ে মিয়ং অংশ নেবেন না, তবে ইরান, ইন্দোনেশিয়া, বেলারুশ এবং পাকিস্তানের নেতারা উপস্থিত থাকবেন। সামরিক বিশ্লেষকরা নতুন অস্ত্রপ্রদর্শনী ও কুচকাওয়াজের প্রযুক্তিগত দিক নিয়ে বিশ্বব্যাপী নজর রাখছেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

শতবর্ষী কবরস্থান দখলের পাঁয়তারা বিএনপি নেতাদের, প্রতিবাদে করায় গ্রামবাসীর বিরুদ্ধে মামলা

রাঙ্গাবালীতে শিক্ষকের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

আপডেট সময় ০৫:২৪:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫

চীন আগামী ৩ সেপ্টেম্বর মহান সমারোহে ‘ভিক্টরি ডে’ প্যারেডের আয়োজন করছে। এই অনুষ্ঠানে দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে এক মঞ্চে দেখা যাবে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন’কে। অনুষ্ঠানে মোট ২৬ দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের অংশগ্রহণ প্রত্যাশিত।

প্যারেডে ১০ হাজার সামরিক সদস্য অংশ নেবে এবং বেইজিংয়ের সমরভাণ্ডারের অত্যাধুনিক অস্ত্র প্রদর্শন করা হবে। চীনের ঘোষণা অনুযায়ী, এক ঘণ্টা ১০ মিনিটব্যাপী চলবে কুচকাওয়াজ, যেখানে নতুন প্রজন্মের যুদ্ধবিমান, মিসাইল সিস্টেম ও কাটিং-এজ প্রযুক্তির সামরিক সরঞ্জাম প্রদর্শিত হবে।

বিশাল এই আয়োজন মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তি ও জাপানের আত্মসমর্পণের ৮০ বছর পূর্তি উপলক্ষে। তিয়েনআনমেন স্কয়ারে অনুষ্ঠিত এই কুচকাওয়াজের মাধ্যমে চীন সামরিক শক্তি প্রদর্শনের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও রাজনৈতিক প্রভাব দেখাতে চাইছে।

যদিও নিমন্ত্রিত হলেও দক্ষিণ কোরিয়ার নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট লি জায়ে মিয়ং অংশ নেবেন না, তবে ইরান, ইন্দোনেশিয়া, বেলারুশ এবং পাকিস্তানের নেতারা উপস্থিত থাকবেন। সামরিক বিশ্লেষকরা নতুন অস্ত্রপ্রদর্শনী ও কুচকাওয়াজের প্রযুক্তিগত দিক নিয়ে বিশ্বব্যাপী নজর রাখছেন।