ঢাকা ০৬:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কাকরাইলে জাপা কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৭:৪৯:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৫
  • ৫৭৯ বার পড়া হয়েছে

রাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির (জাপা) কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (৩০ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, মিছিল নিয়ে কিছু লোক জাপা কার্যালয়ের সামনে এলে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে ভীড়ের মধ্য থেকে কয়েকজন ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে। পরে তারা অফিসে ভেতরে প্রবেশ করে ভাঙচুর চালানোর পাশাপাশি অগ্নিসংযোগ করে। এসময় কার্যালয় থেকে চেয়ার-টেবিল বের করে এনে সেগুলোতেও আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়।

ঘটনার আকস্মিকতায় ভিড় ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ লাঠিচার্জ ও জলকামান নিক্ষেপ করে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ঘটনাস্থলে বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছে।

এর আগে, বিকেলে জাপার একাংশের মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন, শুক্রবারও মশাল মিছিলের নামে জাপা অফিসে আগুন ধরানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। তখন সেনাবাহিনী ও পুলিশের তৎপরতায় বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো সম্ভব হয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

ওসমান হাদি ইনসাফ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেছিলেন: আইন উপদেষ্টা

কাকরাইলে জাপা কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ

আপডেট সময় ০৭:৪৯:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৫

রাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির (জাপা) কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (৩০ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, মিছিল নিয়ে কিছু লোক জাপা কার্যালয়ের সামনে এলে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে ভীড়ের মধ্য থেকে কয়েকজন ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে। পরে তারা অফিসে ভেতরে প্রবেশ করে ভাঙচুর চালানোর পাশাপাশি অগ্নিসংযোগ করে। এসময় কার্যালয় থেকে চেয়ার-টেবিল বের করে এনে সেগুলোতেও আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়।

ঘটনার আকস্মিকতায় ভিড় ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ লাঠিচার্জ ও জলকামান নিক্ষেপ করে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ঘটনাস্থলে বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছে।

এর আগে, বিকেলে জাপার একাংশের মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন, শুক্রবারও মশাল মিছিলের নামে জাপা অফিসে আগুন ধরানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। তখন সেনাবাহিনী ও পুলিশের তৎপরতায় বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো সম্ভব হয়।