ঢাকা ০১:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ২১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খুলনায় জাপা কার্যালয়ে হামলা, পুলিশের লাঠিচার্জে ছত্রভঙ্গ গণঅধিকার পরিষদ

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৮:৫৮:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৫
  • ৫৬৫ বার পড়া হয়েছে

খুলনায় জাতীয় পার্টির (জাপা) জেলা ও মহানগর কার্যালয়ে হামলার চেষ্টা চালিয়েছে গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীরা। তবে পুলিশি তৎপরতায় তারা কার্যালয়ের ভেতরে প্রবেশ করতে পারেনি। শনিবার (৩০ আগস্ট) বিকেলে নগরীর ডাকবাংলো মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিক্ষোভকারীরা কার্যালয়ের প্রধান ফটকের সাইনবোর্ড ভেঙে ফেলে এবং গেট ভাঙার চেষ্টা চালায়। পরে পুলিশ লাঠিচার্জ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। গণঅধিকার পরিষদের দাবি, এসময় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও লাঠিচার্জে তাদের অন্তত ১৫–২০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।

জাতীয় পার্টির খুলনা জেলা যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান আলী সাজু বলেন, সারাদিন জাপার নেতাকর্মীরা অফিসে অবস্থান করছিলেন। আসরের নামাজের সময় অধিকাংশ মসজিদে গেলে সুযোগে ৫০–৬০ জনের একটি বিক্ষোভ মিছিল অফিসের সামনে এসে মারমুখি হয়ে ওঠে। তখন অফিস থেকে বের হয়ে ফটকে তালা দেওয়া হয়। এক পর্যায়ে বিক্ষোভকারীরা ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে এবং একটি গেট ভেঙে ফেলে। তবে অপর গেট ভাঙতে ব্যর্থ হয়।

ঘটনার পর আন্দোলনকারীরা ফেরিঘাট মোড়ে সড়ক অবরোধ করে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। পরে পুলিশ লাঠিচার্জ ও ধাওয়া দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

জনপ্রিয় সংবাদ

কত আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি, স্পষ্ট করলেন নাহিদ

খুলনায় জাপা কার্যালয়ে হামলা, পুলিশের লাঠিচার্জে ছত্রভঙ্গ গণঅধিকার পরিষদ

আপডেট সময় ০৮:৫৮:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৫

খুলনায় জাতীয় পার্টির (জাপা) জেলা ও মহানগর কার্যালয়ে হামলার চেষ্টা চালিয়েছে গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীরা। তবে পুলিশি তৎপরতায় তারা কার্যালয়ের ভেতরে প্রবেশ করতে পারেনি। শনিবার (৩০ আগস্ট) বিকেলে নগরীর ডাকবাংলো মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিক্ষোভকারীরা কার্যালয়ের প্রধান ফটকের সাইনবোর্ড ভেঙে ফেলে এবং গেট ভাঙার চেষ্টা চালায়। পরে পুলিশ লাঠিচার্জ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। গণঅধিকার পরিষদের দাবি, এসময় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও লাঠিচার্জে তাদের অন্তত ১৫–২০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।

জাতীয় পার্টির খুলনা জেলা যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান আলী সাজু বলেন, সারাদিন জাপার নেতাকর্মীরা অফিসে অবস্থান করছিলেন। আসরের নামাজের সময় অধিকাংশ মসজিদে গেলে সুযোগে ৫০–৬০ জনের একটি বিক্ষোভ মিছিল অফিসের সামনে এসে মারমুখি হয়ে ওঠে। তখন অফিস থেকে বের হয়ে ফটকে তালা দেওয়া হয়। এক পর্যায়ে বিক্ষোভকারীরা ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে এবং একটি গেট ভেঙে ফেলে। তবে অপর গেট ভাঙতে ব্যর্থ হয়।

ঘটনার পর আন্দোলনকারীরা ফেরিঘাট মোড়ে সড়ক অবরোধ করে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। পরে পুলিশ লাঠিচার্জ ও ধাওয়া দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।