ঢাকা ১০:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ডাকসু নির্বাচনে শিবিরের জিএস প্রার্থী ফরহাদের অংশ নিতে বাধা নেই: আপিল বিভাগ

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৩:১১:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৫৩৫ বার পড়া হয়েছে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির মনোনীত সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদপ্রার্থী এস এম ফরহাদের অংশগ্রহণে কোনো বাধা নেই বলে রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ। বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানি শেষে এ আদেশ দেওয়া হয়

একইসঙ্গে ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ৯ সেপ্টেম্বরই ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে আদালত জানিয়েছেন। এছাড়াও হাইকোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত করা হয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আইনজীবী শিশির মনির আদালতে বলেন, শুধুমাত্র ছাত্রলীগ করার কারণে কারও প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে—এমন দাবি সঠিক নয়। সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতেই সিজারের প্রার্থিতা বাতিল হয়েছিল।

ডাকসু নির্বাচন ঘিরে ইতোমধ্যেই ছাত্রদল, ছাত্রশিবির, গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ এবং বামপন্থি ছাত্রসংগঠনগুলো পৃথক প্যানেল ঘোষণা করেছে। পূর্ণ ও আংশিক মিলিয়ে এবার প্রায় ১০টি প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অংশ নিচ্ছে। নির্বাচনের ২৮টি পদে মোট ৪৭১ জন প্রার্থী লড়ছেন। এছাড়া ১৮টি হলের ১৩টি পদে মোট এক হাজার ৩৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

উল্লেখ্য, গত ৪ আগস্ট ডাকসু নির্বাচনে শিবির মনোনীত জিএস প্রার্থী এস এম ফরহাদের প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন ‘অপরাজেয় ৭১-অদম্য ২৪’ প্যানেলের প্রার্থী বি এম ফাহমিদা আলম। রিটে অভিযোগ আনা হয়, ফরহাদ পূর্বে ছাত্রলীগের কমিটিতে ছিলেন, এরপর কীভাবে তিনি শিবিরের প্রার্থী হলেন।

এবারের নির্বাচনে শিবির থেকে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সাদিক কায়েম এবং জিএস পদে এস এম ফরহাদ। ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

বিহারে শিক্ষক নিয়োগে শূন্যপদ কমানোয় উত্তাল রাজপথ

ডাকসু নির্বাচনে শিবিরের জিএস প্রার্থী ফরহাদের অংশ নিতে বাধা নেই: আপিল বিভাগ

আপডেট সময় ০৩:১১:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির মনোনীত সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদপ্রার্থী এস এম ফরহাদের অংশগ্রহণে কোনো বাধা নেই বলে রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ। বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানি শেষে এ আদেশ দেওয়া হয়

একইসঙ্গে ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ৯ সেপ্টেম্বরই ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে আদালত জানিয়েছেন। এছাড়াও হাইকোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত করা হয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আইনজীবী শিশির মনির আদালতে বলেন, শুধুমাত্র ছাত্রলীগ করার কারণে কারও প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে—এমন দাবি সঠিক নয়। সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতেই সিজারের প্রার্থিতা বাতিল হয়েছিল।

ডাকসু নির্বাচন ঘিরে ইতোমধ্যেই ছাত্রদল, ছাত্রশিবির, গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ এবং বামপন্থি ছাত্রসংগঠনগুলো পৃথক প্যানেল ঘোষণা করেছে। পূর্ণ ও আংশিক মিলিয়ে এবার প্রায় ১০টি প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অংশ নিচ্ছে। নির্বাচনের ২৮টি পদে মোট ৪৭১ জন প্রার্থী লড়ছেন। এছাড়া ১৮টি হলের ১৩টি পদে মোট এক হাজার ৩৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

উল্লেখ্য, গত ৪ আগস্ট ডাকসু নির্বাচনে শিবির মনোনীত জিএস প্রার্থী এস এম ফরহাদের প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন ‘অপরাজেয় ৭১-অদম্য ২৪’ প্যানেলের প্রার্থী বি এম ফাহমিদা আলম। রিটে অভিযোগ আনা হয়, ফরহাদ পূর্বে ছাত্রলীগের কমিটিতে ছিলেন, এরপর কীভাবে তিনি শিবিরের প্রার্থী হলেন।

এবারের নির্বাচনে শিবির থেকে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সাদিক কায়েম এবং জিএস পদে এস এম ফরহাদ। ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।