ঢাকা ০৪:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ৯ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পাওয়া গেল ছাত্রদল নেতাকে

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১০:৩২:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫
  • ৫৫৭ বার পড়া হয়েছে

নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার ৫ নম্বর গন্ডা ইউনিয়নের ছাত্রদলের সিনিয়র সহসভাপতি জাহাঙ্গীর আলম দিদারকে হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে।

 

 

সোমবার (২০ অক্টোবর) রাত আনুমানিক ১০টার দিকে কেন্দুয়া-আঠারবাড়ি সড়কের মরিচপুর একতা বিল্ডার্স (ইটখোলা) এলাকার রাস্তার পাশ থেকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।

 

 

জানা গেছে, কে বা কারা তাকে হাত-পা ও মুখ বেঁধে কালিয়ান মেইন সড়কের পাশে ফেলে রেখে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। বর্তমান সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছে। দিদারের পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো থানায় মামলা করেনি।

 

 

 

আহত ছাত্রদল নেতা জাহাঙ্গীর আলম দিদার বলেন, আমার কারও সঙ্গে কোনো বিরোধ নেই।

 

 

কেন্দুয়া উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাইফুল আলম ভূইয়া বলেন, এটি একটি ন্যক্কারজনক ঘটনা। আমরা দ্রুত সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের বিচারের দাবি জানাই।

 

 

 

কেন্দুয়া থানার ওসি মিজানুর রহমান কালবেলাকে বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো লিখিত অভিযোগ পাইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

ফোন নম্বর ‘মোটু’ নামে সেভ করায় স্বামীকে ডিভোর্স দিলেন স্ত্রী

হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পাওয়া গেল ছাত্রদল নেতাকে

আপডেট সময় ১০:৩২:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫

নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার ৫ নম্বর গন্ডা ইউনিয়নের ছাত্রদলের সিনিয়র সহসভাপতি জাহাঙ্গীর আলম দিদারকে হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে।

 

 

সোমবার (২০ অক্টোবর) রাত আনুমানিক ১০টার দিকে কেন্দুয়া-আঠারবাড়ি সড়কের মরিচপুর একতা বিল্ডার্স (ইটখোলা) এলাকার রাস্তার পাশ থেকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।

 

 

জানা গেছে, কে বা কারা তাকে হাত-পা ও মুখ বেঁধে কালিয়ান মেইন সড়কের পাশে ফেলে রেখে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। বর্তমান সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছে। দিদারের পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো থানায় মামলা করেনি।

 

 

 

আহত ছাত্রদল নেতা জাহাঙ্গীর আলম দিদার বলেন, আমার কারও সঙ্গে কোনো বিরোধ নেই।

 

 

কেন্দুয়া উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাইফুল আলম ভূইয়া বলেন, এটি একটি ন্যক্কারজনক ঘটনা। আমরা দ্রুত সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের বিচারের দাবি জানাই।

 

 

 

কেন্দুয়া থানার ওসি মিজানুর রহমান কালবেলাকে বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো লিখিত অভিযোগ পাইনি।