ঢাকা ০৩:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ২৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হে সংস্কার, তোমাকে পাওয়ার জন্য আর কতকাল আলাপ-আলোচনা…

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তার মতে, সকলের মতের ভিত্তিতে গঠিত না হলে কোনও প্রস্তাবকে “জাতীয় ঐকমত্য” বলা চলে না।

শনিবার (২৮ জুন) এক আলোচনাসভায় তিনি বলেন, “সবাইকে যদি একটি প্রস্তাব মেনে নিতেই হয়, তাহলে ঐকমত্য হবে কীভাবে? ঐকমত্য মানে তো আলোচনা, মতবিনিময়, ভিন্নমত গ্রহণযোগ্যতা। চাপিয়ে দেওয়া কোনো সিদ্ধান্ত হতে পারে না।”

তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশ এখন একটি সংস্কারপর্বের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তবে সেই সংস্কার এত ধীরগতির ও বিতর্কিতভাবে এগোচ্ছে, যে আমি মাননীয় সংস্কৃতি উপদেষ্টাকে বলেছিলাম— এখন সময় এসেছে কবিতা লেখার:
‘হে সংস্কার, তোমাকে পাওয়ার জন্য
আর কতকাল আলাপ-আলোচনা করিবে,
আর কত খানাপিনা খাইবে সংস্কার করার জন্য!’

তার বক্তব্যে সংস্কারের নামে সময়ক্ষেপণ ও প্রতীকী পদক্ষেপের সমালোচনা স্পষ্ট।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “যদি সত্যিকার অর্থে একটি গণতান্ত্রিক ঐকমত্য চান, তাহলে সব দল, সব শ্রেণি, সব মতের মানুষের কথা শুনতে হবে। না হলে তা হবে আরেকটি প্রস্তাবিত ‘চুক্তি’, ঐকমত্য নয়।”

জনপ্রিয় সংবাদ

ভোটে অনিয়মে পুরো আসনের নির্বাচন বাতিলের ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

হে সংস্কার, তোমাকে পাওয়ার জন্য আর কতকাল আলাপ-আলোচনা…

আপডেট সময় ০৯:১৯:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তার মতে, সকলের মতের ভিত্তিতে গঠিত না হলে কোনও প্রস্তাবকে “জাতীয় ঐকমত্য” বলা চলে না।

শনিবার (২৮ জুন) এক আলোচনাসভায় তিনি বলেন, “সবাইকে যদি একটি প্রস্তাব মেনে নিতেই হয়, তাহলে ঐকমত্য হবে কীভাবে? ঐকমত্য মানে তো আলোচনা, মতবিনিময়, ভিন্নমত গ্রহণযোগ্যতা। চাপিয়ে দেওয়া কোনো সিদ্ধান্ত হতে পারে না।”

তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশ এখন একটি সংস্কারপর্বের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তবে সেই সংস্কার এত ধীরগতির ও বিতর্কিতভাবে এগোচ্ছে, যে আমি মাননীয় সংস্কৃতি উপদেষ্টাকে বলেছিলাম— এখন সময় এসেছে কবিতা লেখার:
‘হে সংস্কার, তোমাকে পাওয়ার জন্য
আর কতকাল আলাপ-আলোচনা করিবে,
আর কত খানাপিনা খাইবে সংস্কার করার জন্য!’

তার বক্তব্যে সংস্কারের নামে সময়ক্ষেপণ ও প্রতীকী পদক্ষেপের সমালোচনা স্পষ্ট।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “যদি সত্যিকার অর্থে একটি গণতান্ত্রিক ঐকমত্য চান, তাহলে সব দল, সব শ্রেণি, সব মতের মানুষের কথা শুনতে হবে। না হলে তা হবে আরেকটি প্রস্তাবিত ‘চুক্তি’, ঐকমত্য নয়।”