ঢাকা ০২:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ২১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাজার যুদ্ধ থামানোর জন্য কাঁদছে হাজারো সাধারণ ইসরায়েলি

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১১:০৪:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
  • ৫৬৭ বার পড়া হয়েছে

এবার একদিকে গাজার ধ্বংসস্তূপে কান্না, অন্যদিকে ইসরায়েলের রাস্তা হাজারো কণ্ঠে শান্তির আহ্বান। ইসরায়েলের রাজধানী তেলআবিবের Hostages Square শনিবার পরিণত হয়েছিল এক ইতিহাস গড়া গণ-আন্দোলনের মঞ্চে।

হাজার হাজার সাধারণ মানুষ, পরিবারের সদস্যরা, তরুণ-তরুণী ও শিশু পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে রাস্তা নেমে আসে। তাঁদের হাতে ছিল জিম্মি নাগরিকদের ছবি, হতাহতদের পোস্টার, ও একটাই বার্তা “আর যুদ্ধ নয়, এবার শান্তি চাই।”

বিক্ষোভকারীরা সরাসরি নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, “আমরা নিরাপত্তা চাই, কিন্তু তার বিনিময়ে শিশুদের প্রাণ না। মানবতা হারিয়ে যাচ্ছে, এখনই থামতে হবে।”

এই সময়েই ইরানে পালিত হয় এক উচ্চপদস্থ সামরিক নেতার রাষ্ট্রীয় জানাজা, যেখানে হাজারো মানুষ অংশ নেয়। জানাজার আবেগঘন পরিবেশ ও ইসরায়েলের গণবিক্ষোভ এই দুই বিপরীত দৃশ্য একসাথে মধ্যপ্রাচ্যের অস্থির বাস্তবতাকে সামনে নিয়ে আসে।

বর্তমানে একটি নাজুক যুদ্ধবিরতি বলবৎ থাকলেও, কেউ জানে না কতদিন তা বজায় থাকবে। প্রতিবাদ ও শোক দুই পাশেই যুদ্ধের ক্লান্তি স্পষ্ট।

জনপ্রিয় সংবাদ

কত আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি, স্পষ্ট করলেন নাহিদ

গাজার যুদ্ধ থামানোর জন্য কাঁদছে হাজারো সাধারণ ইসরায়েলি

আপডেট সময় ১১:০৪:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫

এবার একদিকে গাজার ধ্বংসস্তূপে কান্না, অন্যদিকে ইসরায়েলের রাস্তা হাজারো কণ্ঠে শান্তির আহ্বান। ইসরায়েলের রাজধানী তেলআবিবের Hostages Square শনিবার পরিণত হয়েছিল এক ইতিহাস গড়া গণ-আন্দোলনের মঞ্চে।

হাজার হাজার সাধারণ মানুষ, পরিবারের সদস্যরা, তরুণ-তরুণী ও শিশু পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে রাস্তা নেমে আসে। তাঁদের হাতে ছিল জিম্মি নাগরিকদের ছবি, হতাহতদের পোস্টার, ও একটাই বার্তা “আর যুদ্ধ নয়, এবার শান্তি চাই।”

বিক্ষোভকারীরা সরাসরি নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, “আমরা নিরাপত্তা চাই, কিন্তু তার বিনিময়ে শিশুদের প্রাণ না। মানবতা হারিয়ে যাচ্ছে, এখনই থামতে হবে।”

এই সময়েই ইরানে পালিত হয় এক উচ্চপদস্থ সামরিক নেতার রাষ্ট্রীয় জানাজা, যেখানে হাজারো মানুষ অংশ নেয়। জানাজার আবেগঘন পরিবেশ ও ইসরায়েলের গণবিক্ষোভ এই দুই বিপরীত দৃশ্য একসাথে মধ্যপ্রাচ্যের অস্থির বাস্তবতাকে সামনে নিয়ে আসে।

বর্তমানে একটি নাজুক যুদ্ধবিরতি বলবৎ থাকলেও, কেউ জানে না কতদিন তা বজায় থাকবে। প্রতিবাদ ও শোক দুই পাশেই যুদ্ধের ক্লান্তি স্পষ্ট।