ঢাকা ০৩:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মঞ্চ থেকে নামিয়ে দিল এনসিপি নেতাকে

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১১:০৬:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৫
  • ৬০২ বার পড়া হয়েছে

বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালসহ দেশের সরকারি হাসপাতালে অব্যবস্থাপনা দূরীকরণ ও স্বাস্থ্য খাত সংস্কারসহ তিন দফা দাবিতে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ করেছে ছাত্র-জনতা। রবিবার (১০ আগস্ট) সকালে শুরু হওয়া এই অবরোধ কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও আন্দোলনকারী মহিউদ্দিন রনি।

অবরোধ চলাকালে মঞ্চে এক এনসিপি নেতার উপস্থিতি ঘিরে বিতর্কের সৃষ্টি হয়। আন্দোলনকারীরা অভিযোগ করেন, তাদের যৌক্তিক দাবি নিয়ে হওয়া কর্মসূচিতে রাজনৈতিক প্রচারণা মেনে নেওয়া হবে না। পরে ছাত্র-জনতা ওই নেতাকে মঞ্চ থেকে নামিয়ে দেন।

সংবাদ সম্মেলনে মহিউদ্দিন রনি বলেন, “যাদের রক্তের বিনিময়ের চেয়ারে বসেছেন, সেই চেয়ারের সাথে বেঈমানি কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে বরিশালে এসে নিজে তদন্ত করে সমস্যার সমাধান করতে হবে।”

তিনি আরও হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “আমরা মরতে শিখেছি। আমাদের পুলিশ দিয়ে ভয় দেখিয়ে লাভ নেই, সেনা দিয়েও ভয় দেখানো যাবে না।”

জনপ্রিয় সংবাদ

বিজয়ী হলে জাতীয় সরকার করবে জামায়াত: ডা. শফিকুর রহমান

মঞ্চ থেকে নামিয়ে দিল এনসিপি নেতাকে

আপডেট সময় ১১:০৬:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৫

বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালসহ দেশের সরকারি হাসপাতালে অব্যবস্থাপনা দূরীকরণ ও স্বাস্থ্য খাত সংস্কারসহ তিন দফা দাবিতে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ করেছে ছাত্র-জনতা। রবিবার (১০ আগস্ট) সকালে শুরু হওয়া এই অবরোধ কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও আন্দোলনকারী মহিউদ্দিন রনি।

অবরোধ চলাকালে মঞ্চে এক এনসিপি নেতার উপস্থিতি ঘিরে বিতর্কের সৃষ্টি হয়। আন্দোলনকারীরা অভিযোগ করেন, তাদের যৌক্তিক দাবি নিয়ে হওয়া কর্মসূচিতে রাজনৈতিক প্রচারণা মেনে নেওয়া হবে না। পরে ছাত্র-জনতা ওই নেতাকে মঞ্চ থেকে নামিয়ে দেন।

সংবাদ সম্মেলনে মহিউদ্দিন রনি বলেন, “যাদের রক্তের বিনিময়ের চেয়ারে বসেছেন, সেই চেয়ারের সাথে বেঈমানি কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে বরিশালে এসে নিজে তদন্ত করে সমস্যার সমাধান করতে হবে।”

তিনি আরও হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “আমরা মরতে শিখেছি। আমাদের পুলিশ দিয়ে ভয় দেখিয়ে লাভ নেই, সেনা দিয়েও ভয় দেখানো যাবে না।”