ঢাকা ০৬:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঢাকঢোল পিটিয়ে বেদখলে থাকা জমি উদ্ধার

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১২:১৪:৩৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫
  • ৫৭৪ বার পড়া হয়েছে

চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় আদালতের আদেশে এক যুগ ধরে বেদখলে থাকা ৮ শতক জমি উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার (২০ আগস্ট) সকাল ১১টায় চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউনিয়নের বনগ্রাম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। জমি প্রকৃত মালিক নূরুল আলমকে বুঝিয়ে দেওয়ার সময় পুলিশ ও আদালতের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।

জমিতে দখলদাররা পাকা স্থাপনা নির্মাণ করেছিল। আদালতের পক্ষ থেকে আনা ১০ জন শ্রমিক এগুলো ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়। ভাঙার আগে ভাড়াটিয়া পরিবারগুলো মালামাল নিয়ে বের হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা ঢাকঢোলের শব্দে উৎসুক জনতা জমিতে ভিড় করার দৃশ্য দেখেন।

ভুক্তভোগী নূরুল আলমের সঙ্গে প্রতিপক্ষ মোছা হালিমা খাতুনের মধ্যে জায়গা সংক্রান্ত বিরোধ চলছিল। নূরুল আলম ২০০৯ সালে জমি কিনেন, কিন্তু ২০১৩ সাল পর্যন্ত এটি দখলে ছিল। এরপর জমিটি বেদখল হয়ে গেলে ২০১৪ সালে তিনি আদালতে মামলা করেন। দীর্ঘ সময় মামলা চলার পর আদালত তাকে জমি বুঝিয়ে দেয়। নূরুল আলম বলেন, “দীর্ঘ সময় পর আইনের সহায়তায় আমি ও আমার পরিবার জমি বুঝে পেলাম। এভাবে জমি পাওয়ায় আদালতের প্রতি শ্রদ্ধা আরও বেড়ে গেছে।”

আদালতের নাজির শাহ আলম বলেন, “আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকঢোল পিটিয়ে জমি বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় কোনো ধরনের ঝামেলা হয়নি।”

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসলামী আন্দোলন: পিআর পদ্ধতির নির্বাচন না হলে রাজপথে নামতে হবে

ঢাকঢোল পিটিয়ে বেদখলে থাকা জমি উদ্ধার

আপডেট সময় ১২:১৪:৩৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫

চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় আদালতের আদেশে এক যুগ ধরে বেদখলে থাকা ৮ শতক জমি উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার (২০ আগস্ট) সকাল ১১টায় চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউনিয়নের বনগ্রাম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। জমি প্রকৃত মালিক নূরুল আলমকে বুঝিয়ে দেওয়ার সময় পুলিশ ও আদালতের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।

জমিতে দখলদাররা পাকা স্থাপনা নির্মাণ করেছিল। আদালতের পক্ষ থেকে আনা ১০ জন শ্রমিক এগুলো ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়। ভাঙার আগে ভাড়াটিয়া পরিবারগুলো মালামাল নিয়ে বের হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা ঢাকঢোলের শব্দে উৎসুক জনতা জমিতে ভিড় করার দৃশ্য দেখেন।

ভুক্তভোগী নূরুল আলমের সঙ্গে প্রতিপক্ষ মোছা হালিমা খাতুনের মধ্যে জায়গা সংক্রান্ত বিরোধ চলছিল। নূরুল আলম ২০০৯ সালে জমি কিনেন, কিন্তু ২০১৩ সাল পর্যন্ত এটি দখলে ছিল। এরপর জমিটি বেদখল হয়ে গেলে ২০১৪ সালে তিনি আদালতে মামলা করেন। দীর্ঘ সময় মামলা চলার পর আদালত তাকে জমি বুঝিয়ে দেয়। নূরুল আলম বলেন, “দীর্ঘ সময় পর আইনের সহায়তায় আমি ও আমার পরিবার জমি বুঝে পেলাম। এভাবে জমি পাওয়ায় আদালতের প্রতি শ্রদ্ধা আরও বেড়ে গেছে।”

আদালতের নাজির শাহ আলম বলেন, “আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকঢোল পিটিয়ে জমি বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় কোনো ধরনের ঝামেলা হয়নি।”