ঢাকা ০১:৫২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫, ১০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মো’দির শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রকাশে সিআইসির নির্দেশ খারি’জ দিল্লি হাই’কোর্টের

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১১:৫১:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫
  • ৫১৫ বার পড়া হয়েছে

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রকাশের নির্দেশ রুখে দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট। সোমবার (২৫ আগস্ট) একক বেঞ্চের বিচারপতি শচীন দত্ত কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশনের (সিআইসি) দেওয়া নির্দেশ খারিজ করে দেন।

এর আগে ২০১৬ সালের এক আরটিআই আবেদনের ভিত্তিতে সিআইসি জানিয়েছিল, ১৯৭৮ সালে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএ পাশ করা ছাত্রছাত্রীদের নামের তালিকা পরিদর্শনের অনুমতি দেওয়া হবে। সেই তালিকায় ছিলেন নরেন্দ্র মোদিও। তবে বিশ্ববিদ্যালয় শুরু থেকেই এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে আসছিল।

দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনজীবী তুষার মেহতা আদালতে যুক্তি দেন, ব্যক্তিগত গোপনীয়তার অধিকার তথ্য জানার অধিকারের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। শুধুমাত্র কৌতূহল মেটাতে শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা যায় না।

২০১৭ সালে হাইকোর্ট সিআইসির নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল। সোমবারের রায়ে কার্যত সেই স্থগিতাদেশই বহাল থাকে। আদালত স্পষ্ট জানায়, “সিআইসির নির্দেশ বাতিল করা হচ্ছে।”

এই রায়ের ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থানই চূড়ান্ত আইনি স্বীকৃতি পেল। অর্থাৎ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ জনসমক্ষে প্রকাশ বাধ্যতামূলক নয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে মামলা করতে যাচ্ছেন স্বপন, উকিল খুঁজছেন

মো’দির শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রকাশে সিআইসির নির্দেশ খারি’জ দিল্লি হাই’কোর্টের

আপডেট সময় ১১:৫১:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রকাশের নির্দেশ রুখে দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট। সোমবার (২৫ আগস্ট) একক বেঞ্চের বিচারপতি শচীন দত্ত কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশনের (সিআইসি) দেওয়া নির্দেশ খারিজ করে দেন।

এর আগে ২০১৬ সালের এক আরটিআই আবেদনের ভিত্তিতে সিআইসি জানিয়েছিল, ১৯৭৮ সালে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএ পাশ করা ছাত্রছাত্রীদের নামের তালিকা পরিদর্শনের অনুমতি দেওয়া হবে। সেই তালিকায় ছিলেন নরেন্দ্র মোদিও। তবে বিশ্ববিদ্যালয় শুরু থেকেই এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে আসছিল।

দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনজীবী তুষার মেহতা আদালতে যুক্তি দেন, ব্যক্তিগত গোপনীয়তার অধিকার তথ্য জানার অধিকারের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। শুধুমাত্র কৌতূহল মেটাতে শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা যায় না।

২০১৭ সালে হাইকোর্ট সিআইসির নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল। সোমবারের রায়ে কার্যত সেই স্থগিতাদেশই বহাল থাকে। আদালত স্পষ্ট জানায়, “সিআইসির নির্দেশ বাতিল করা হচ্ছে।”

এই রায়ের ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থানই চূড়ান্ত আইনি স্বীকৃতি পেল। অর্থাৎ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ জনসমক্ষে প্রকাশ বাধ্যতামূলক নয়।