ঢাকা ০১:১৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫, ১১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এসআইয়ের থাপ্পড়ে কানে শুনছেন না যুবদল নেতা

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১১:২২:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫
  • ৫২০ বার পড়া হয়েছে

টাঙ্গাইলের গোপালপুর থানায় সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) রাসেল মিয়ারের হাতে থাপ্পড় খেয়ে আলমনগর ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য সচিব আমিনুল ইসলাম আহত হয়েছেন। আহত হওয়ার পর তিনি কানে শুনতে পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেছেন। ঘটনা মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) দুপুরে থানা ভবনের একটি কক্ষে ঘটে।

গোপালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক বিকেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।

প্রসঙ্গত, আলমনগর ইউনিয়নের জমি সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য সোমবার সালিশি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। মিঠু আকন্দ অনুপস্থিত থাকায় পরদিন পুলিশ নিয়ে হাজির হন। স্থানীয়দের সঙ্গে পুলিশের বাকবিতণ্ডা ও উত্তেজনার কারণে আমিনুল ইসলামকে থানায় ডাকা হয়। উপজেলা বিএনপির সেক্রেটারি কাজী লিয়াকত ভিপি উপস্থিতিতে বৈঠক চলাকালীন উত্তেজনা সৃষ্টি হলে আমিনুল ও এসআই রাসেলকে রুম থেকে বেরিয়ে যেতে বলা হয়।

জমি সংক্রান্ত এই মীমাংসার প্রক্রিয়ায় রুম থেকে বেরিয়ে আসার পর আলমনগর যুবদল নেতা অভিযোগ করেন, অন্য একটি রুমে তাকে সজোরে থাপ্পড় দেওয়া হয়।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. খাইরুল আলম জানান, কানে ইনজুরি পাওয়া গেছে, তাই রেফার করা হয়েছে। তবে সাব-ইন্সপেক্টর রাসেল ঘটনায় মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

গোপালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম মুক্তার আশরাফ উদ্দিন জানান, বিএনপি নেতা পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ায় থানায় ডাকা হয়েছিল, পরে বিষয়টি মীমাংসা করা হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

চীনের আমন্ত্রণে এনসিপির আট সদস্যের প্রতিনিধি দল বেইজিং সফরে

এসআইয়ের থাপ্পড়ে কানে শুনছেন না যুবদল নেতা

আপডেট সময় ১১:২২:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫

টাঙ্গাইলের গোপালপুর থানায় সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) রাসেল মিয়ারের হাতে থাপ্পড় খেয়ে আলমনগর ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য সচিব আমিনুল ইসলাম আহত হয়েছেন। আহত হওয়ার পর তিনি কানে শুনতে পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেছেন। ঘটনা মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) দুপুরে থানা ভবনের একটি কক্ষে ঘটে।

গোপালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক বিকেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।

প্রসঙ্গত, আলমনগর ইউনিয়নের জমি সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য সোমবার সালিশি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। মিঠু আকন্দ অনুপস্থিত থাকায় পরদিন পুলিশ নিয়ে হাজির হন। স্থানীয়দের সঙ্গে পুলিশের বাকবিতণ্ডা ও উত্তেজনার কারণে আমিনুল ইসলামকে থানায় ডাকা হয়। উপজেলা বিএনপির সেক্রেটারি কাজী লিয়াকত ভিপি উপস্থিতিতে বৈঠক চলাকালীন উত্তেজনা সৃষ্টি হলে আমিনুল ও এসআই রাসেলকে রুম থেকে বেরিয়ে যেতে বলা হয়।

জমি সংক্রান্ত এই মীমাংসার প্রক্রিয়ায় রুম থেকে বেরিয়ে আসার পর আলমনগর যুবদল নেতা অভিযোগ করেন, অন্য একটি রুমে তাকে সজোরে থাপ্পড় দেওয়া হয়।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. খাইরুল আলম জানান, কানে ইনজুরি পাওয়া গেছে, তাই রেফার করা হয়েছে। তবে সাব-ইন্সপেক্টর রাসেল ঘটনায় মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

গোপালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম মুক্তার আশরাফ উদ্দিন জানান, বিএনপি নেতা পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ায় থানায় ডাকা হয়েছিল, পরে বিষয়টি মীমাংসা করা হয়েছে।