ঢাকা ১০:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের পাঁচজনই মারা গেছে

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৮:১৭:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৫২১ বার পড়া হয়েছে

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের পাঁচজনই মারা গেছে। গতকাল রোববার সকালে জন্ম নেওয়ার পরপরই একটি শিশু মারা যায়। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় একে একে আরও চার নবজাতকের মৃত্যু হয়।ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কর্মকর্তা মো. ফারুক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, বাকি নবজাতক বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছে।নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের মোকসেদা আক্তার রোববার সকালে একসঙ্গে এই ছয় সন্তানের জন্ম দেন। তার স্বামী মো. হানিফ কাতারপ্রবাসী। মোকসেদা আক্তারের ননদ লিপি বেগম জানান, বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকের অবস্থাও বেশি ভালো নয়।চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মোকসেদা তিন ছেলে ও তিন মেয়েসন্তান প্রসব করেন। সন্তানেরা ২৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্ম নেয়। জন্মের সময় প্রত্যেকের ওজন ছিল ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রামে মধ্যে। এ কারণে তাদের সবার অবস্থাই ছিল সংকটজনক।মোকসোদা আক্তার প্রিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তিনি বর্তমানে ঢামেক হাসপাতালের পুরাতন ভবনের দ্বিতীয় তলার ওটি রুমে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের পাঁচজনই মারা গেছে

আপডেট সময় ০৮:১৭:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের পাঁচজনই মারা গেছে। গতকাল রোববার সকালে জন্ম নেওয়ার পরপরই একটি শিশু মারা যায়। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় একে একে আরও চার নবজাতকের মৃত্যু হয়।ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কর্মকর্তা মো. ফারুক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, বাকি নবজাতক বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছে।নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের মোকসেদা আক্তার রোববার সকালে একসঙ্গে এই ছয় সন্তানের জন্ম দেন। তার স্বামী মো. হানিফ কাতারপ্রবাসী। মোকসেদা আক্তারের ননদ লিপি বেগম জানান, বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকের অবস্থাও বেশি ভালো নয়।চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মোকসেদা তিন ছেলে ও তিন মেয়েসন্তান প্রসব করেন। সন্তানেরা ২৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্ম নেয়। জন্মের সময় প্রত্যেকের ওজন ছিল ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রামে মধ্যে। এ কারণে তাদের সবার অবস্থাই ছিল সংকটজনক।মোকসোদা আক্তার প্রিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তিনি বর্তমানে ঢামেক হাসপাতালের পুরাতন ভবনের দ্বিতীয় তলার ওটি রুমে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।