ঢাকা ১০:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জুলাই গণহত্যার মামলায় শেখ হাসিনা-খাঁন কামালকে মৃত্যুদণ্ড, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায় কার্যকর

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৩:২৯:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
  • ৫২৬ বার পড়া হয়েছে

জুলাই গণহত্যার দায়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালকে ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

সোমবার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন। রায়ের খবর প্রকাশ হতেই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সামনে উল্লাস প্রকাশ করেন সাধারণ জনতা। অনেকে স্লোগান দিতে থাকেন—“দড়ি লাগলে দড়ি নে, শেখ হাসিনার ফাঁসি দে।”

ট্রাইব্যুনালের এ রায়ের সঙ্গে সঙ্গেই আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। একই সঙ্গে রাজস্বাক্ষী সাবেক আইজিপি চৌধুল্লী আব্দুল্লাহ আল-মামুনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

রায়ের সময় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে দেখা গেছেন। গণঅভ্যুত্থান ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দেশের ইতিহাসে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ও ঐতিহাসিক রায় হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-জনতাও রায়ের খবরে উল্লাস প্রকাশ করেছেন। ডাকসু তাদের জন্য বড় পর্দায় রায় সরাসরি দেখার ব্যবস্থা করেছিল, যেখানে শিক্ষার্থীরা মিষ্টি বিতরণ করে আনন্দ উদযাপন করেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

বিজয়ী হলে জাতীয় সরকার করবে জামায়াত: ডা. শফিকুর রহমান

জুলাই গণহত্যার মামলায় শেখ হাসিনা-খাঁন কামালকে মৃত্যুদণ্ড, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায় কার্যকর

আপডেট সময় ০৩:২৯:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫

জুলাই গণহত্যার দায়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালকে ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

সোমবার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন। রায়ের খবর প্রকাশ হতেই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সামনে উল্লাস প্রকাশ করেন সাধারণ জনতা। অনেকে স্লোগান দিতে থাকেন—“দড়ি লাগলে দড়ি নে, শেখ হাসিনার ফাঁসি দে।”

ট্রাইব্যুনালের এ রায়ের সঙ্গে সঙ্গেই আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। একই সঙ্গে রাজস্বাক্ষী সাবেক আইজিপি চৌধুল্লী আব্দুল্লাহ আল-মামুনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

রায়ের সময় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে দেখা গেছেন। গণঅভ্যুত্থান ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দেশের ইতিহাসে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ও ঐতিহাসিক রায় হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-জনতাও রায়ের খবরে উল্লাস প্রকাশ করেছেন। ডাকসু তাদের জন্য বড় পর্দায় রায় সরাসরি দেখার ব্যবস্থা করেছিল, যেখানে শিক্ষার্থীরা মিষ্টি বিতরণ করে আনন্দ উদযাপন করেন।