ঢাকা ০২:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জকসু নির্বাচনে ছাত্রদলকে সুবিধা—এমন অভিযোগ প্যানেল ‘অদম্য জবিয়ান’-এর

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৯:১৪:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৫
  • ৫২৫ বার পড়া হয়েছে

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে পক্ষপাত, আচরণবিধি লঙ্ঘন এবং ভোট পিছিয়ে দেওয়ার অভিযোগ তুলেছে শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) বিকেলে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটি এসব অভিযোগ করে।

প্যানেলের দাবি, তফসিল ঘোষণার আগেই নির্বাচন কমিশন পক্ষপাতমূলক আচরণ শুরু করেছে। ২ নভেম্বর ছাত্রসংগঠনগুলোর সঙ্গে বৈঠকে বেশির ভাগ সংগঠন ভোট ২৭ নভেম্বর আয়োজনের পক্ষে মত দিলেও ছাত্রদলের আপত্তির কারণে কমিশন ভোট ২২ ডিসেম্বর নির্ধারণ করে।

প্যানেলের অভিযোগ, প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মোস্তফা হাসান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক প্রার্থীকে অভিনন্দন জানিয়ে আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এছাড়া পরিবহন প্রশাসক তারেক বিন আতিকও পরিবহন সুবিধা প্রদানে ভিন্ন বক্তব্য দেওয়ায় আচরণবিধি লঙ্ঘনের শামিল হয়েছেন।

প্যানেলটি আরও উল্লেখ করে, ২৩ নভেম্বরের কনসার্টে ছাত্রদল–সমর্থিত প্রার্থীরা স্টেজে উঠে বক্তব্য দেন এবং অনুদানের ঘোষণা করেন, যা কমিশনের নির্দেশনার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। পাশাপাশি, ১২ নভেম্বরের পর কল্যাণমূলক কার্যক্রম বন্ধ থাকার পরও ছাত্রদল ১৬ নভেম্বর প্লেট-গ্লাস বিতরণ এবং রাত ১২টার পর কুইজ ও উচ্চশব্দে গান বাজানোর অভিযোগ রয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল নির্বাচন কমিশনের পক্ষপাত বন্ধ, আচরণবিধি কঠোরভাবে প্রয়োগ এবং নির্ধারিত তারিখে সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

জকসু নির্বাচনে ছাত্রদলকে সুবিধা—এমন অভিযোগ প্যানেল ‘অদম্য জবিয়ান’-এর

আপডেট সময় ০৯:১৪:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৫

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে পক্ষপাত, আচরণবিধি লঙ্ঘন এবং ভোট পিছিয়ে দেওয়ার অভিযোগ তুলেছে শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) বিকেলে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটি এসব অভিযোগ করে।

প্যানেলের দাবি, তফসিল ঘোষণার আগেই নির্বাচন কমিশন পক্ষপাতমূলক আচরণ শুরু করেছে। ২ নভেম্বর ছাত্রসংগঠনগুলোর সঙ্গে বৈঠকে বেশির ভাগ সংগঠন ভোট ২৭ নভেম্বর আয়োজনের পক্ষে মত দিলেও ছাত্রদলের আপত্তির কারণে কমিশন ভোট ২২ ডিসেম্বর নির্ধারণ করে।

প্যানেলের অভিযোগ, প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মোস্তফা হাসান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক প্রার্থীকে অভিনন্দন জানিয়ে আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এছাড়া পরিবহন প্রশাসক তারেক বিন আতিকও পরিবহন সুবিধা প্রদানে ভিন্ন বক্তব্য দেওয়ায় আচরণবিধি লঙ্ঘনের শামিল হয়েছেন।

প্যানেলটি আরও উল্লেখ করে, ২৩ নভেম্বরের কনসার্টে ছাত্রদল–সমর্থিত প্রার্থীরা স্টেজে উঠে বক্তব্য দেন এবং অনুদানের ঘোষণা করেন, যা কমিশনের নির্দেশনার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। পাশাপাশি, ১২ নভেম্বরের পর কল্যাণমূলক কার্যক্রম বন্ধ থাকার পরও ছাত্রদল ১৬ নভেম্বর প্লেট-গ্লাস বিতরণ এবং রাত ১২টার পর কুইজ ও উচ্চশব্দে গান বাজানোর অভিযোগ রয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল নির্বাচন কমিশনের পক্ষপাত বন্ধ, আচরণবিধি কঠোরভাবে প্রয়োগ এবং নির্ধারিত তারিখে সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন।