ঢাকা ০৮:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘হঠাৎ স্লোগান দিতে দিতে পিলখানায় ঢোকে ২৫ জন’

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৭:২৯:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ৫৭৩ বার পড়া হয়েছে

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বর্তমানে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ—বিজিবি) সদর দপ্তরে সংঘটিত নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনার নতুন তথ্য জাতীয় স্বাধীন কমিশনের কাছে উঠে এসেছে।

জাতীয় স্বাধীন কমিশনকে দেওয়া ৮৫ নম্বর সাক্ষী মেজর সৈয়দ মনিরুল ইসলামের জবানবন্দিতে উল্লেখ করেন, ২৫ ফেব্রুয়ারি বিকেল চারটা থেকে পাঁচটার দিকে বা ২৬ ফেব্রুয়ারি বিকালে নিউ মার্কেট গেইট দিয়ে হঠাৎ একটি মিছিল ভেতরে ঢোকে। তিনি বলেন, “প্রায় ২০-২৫ জনের এই দল ‘বিডিআর জনতা ভাই ভাই’ স্লোগান দিতে দিতে ভিতরে প্রবেশ করে। মাগরিবের আজানের সময় তারা আবার বের হয়ে যায়।”

মেজর সৈয়দ মনিরুল ইসলামের জবানবন্দিতে আরও বলা হয়েছে, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ সাড়ে সাতটা থেকে আটটার দিকে কয়েকটি অ্যাম্বুলেন্সও ভেতরে প্রবেশ করতে দেখেন। তবে এই অ্যাম্বুলেন্সগুলো বিডিআরের অ্যাম্বুলেন্স ছিল না। ঘণ্টা খানেকের মধ্যে এগুলো ভিআইপি কনভয়ের মতো বের হয়ে যায়।

কমিশনের ১১ মাস ধরে করা তদন্তে এসব তথ্য সংগৃহীত হয়েছে এবং কমিশন রবিবার প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। প্রতিবেদনে ২০০৯ সালের হত্যাকাণ্ডের প্রমাণ ও ঘটনার প্রকৃত চিত্র বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

‘হঠাৎ স্লোগান দিতে দিতে পিলখানায় ঢোকে ২৫ জন’

আপডেট সময় ০৭:২৯:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৫

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বর্তমানে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ—বিজিবি) সদর দপ্তরে সংঘটিত নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনার নতুন তথ্য জাতীয় স্বাধীন কমিশনের কাছে উঠে এসেছে।

জাতীয় স্বাধীন কমিশনকে দেওয়া ৮৫ নম্বর সাক্ষী মেজর সৈয়দ মনিরুল ইসলামের জবানবন্দিতে উল্লেখ করেন, ২৫ ফেব্রুয়ারি বিকেল চারটা থেকে পাঁচটার দিকে বা ২৬ ফেব্রুয়ারি বিকালে নিউ মার্কেট গেইট দিয়ে হঠাৎ একটি মিছিল ভেতরে ঢোকে। তিনি বলেন, “প্রায় ২০-২৫ জনের এই দল ‘বিডিআর জনতা ভাই ভাই’ স্লোগান দিতে দিতে ভিতরে প্রবেশ করে। মাগরিবের আজানের সময় তারা আবার বের হয়ে যায়।”

মেজর সৈয়দ মনিরুল ইসলামের জবানবন্দিতে আরও বলা হয়েছে, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ সাড়ে সাতটা থেকে আটটার দিকে কয়েকটি অ্যাম্বুলেন্সও ভেতরে প্রবেশ করতে দেখেন। তবে এই অ্যাম্বুলেন্সগুলো বিডিআরের অ্যাম্বুলেন্স ছিল না। ঘণ্টা খানেকের মধ্যে এগুলো ভিআইপি কনভয়ের মতো বের হয়ে যায়।

কমিশনের ১১ মাস ধরে করা তদন্তে এসব তথ্য সংগৃহীত হয়েছে এবং কমিশন রবিবার প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। প্রতিবেদনে ২০০৯ সালের হত্যাকাণ্ডের প্রমাণ ও ঘটনার প্রকৃত চিত্র বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে।