ঢাকা ০৮:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ডিসেম্বরে তফসিল, ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচন : নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৮:১৮:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ৬৪৩ বার পড়া হয়েছে

নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার জানিয়েছেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল আগামী ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে। এরপর ঘোষিত সময়সূচি অনুযায়ী ৬০ দিনের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, যা সম্ভাব্যভাবে আগামী ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে পড়ছে।

সোমবার (১ ডিসেম্বর) নারায়ণগঞ্জে “নির্বাচন প্রক্রিয়া ও ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালনের চ্যালেঞ্জ” শীর্ষক কর্মশালা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব তথ্য দেন।

ইসি আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, সরকার ইতোমধ্যে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট আয়োজনের জন্য নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে। “সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে, প্রয়োজনীয় মালামালও ক্রয় সম্পন্ন হয়েছে,” বলেন তিনি।

তিনি জানান, এবার নির্বাচন ব্যবস্থাপনায় প্রিসাইডিং অফিসাররা হবেন কেন্দ্রবিন্দু। প্রয়োজনে তারা কেন্দ্র বন্ধ করে দিতে পারবেন। একইভাবে রিটার্নিং অফিসারও প্রয়োজন মনে করলে পুরো আসনের ভোট বাতিল করতে পারবেন। তিনি আরও বলেন, যারা হলফনামায় তথ্য গোপন করবেন বা ভুল তথ্য দেবেন, নির্বাচনের পরেও তাদের পদ বাতিল হবে।

নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, “রিটার্নিং অফিসারদের অগাধ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, পুলিশকে দেওয়া হয়েছে বাড়তি ক্ষমতা এবং সেনাবাহিনীকে দেওয়া হয়েছে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার। তাই অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে কোনো সন্দেহের সুযোগ নেই।”

জনপ্রিয় সংবাদ

ডিসেম্বরে তফসিল, ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচন : নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম

আপডেট সময় ০৮:১৮:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৫

নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার জানিয়েছেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল আগামী ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে। এরপর ঘোষিত সময়সূচি অনুযায়ী ৬০ দিনের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, যা সম্ভাব্যভাবে আগামী ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে পড়ছে।

সোমবার (১ ডিসেম্বর) নারায়ণগঞ্জে “নির্বাচন প্রক্রিয়া ও ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালনের চ্যালেঞ্জ” শীর্ষক কর্মশালা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব তথ্য দেন।

ইসি আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, সরকার ইতোমধ্যে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট আয়োজনের জন্য নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে। “সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে, প্রয়োজনীয় মালামালও ক্রয় সম্পন্ন হয়েছে,” বলেন তিনি।

তিনি জানান, এবার নির্বাচন ব্যবস্থাপনায় প্রিসাইডিং অফিসাররা হবেন কেন্দ্রবিন্দু। প্রয়োজনে তারা কেন্দ্র বন্ধ করে দিতে পারবেন। একইভাবে রিটার্নিং অফিসারও প্রয়োজন মনে করলে পুরো আসনের ভোট বাতিল করতে পারবেন। তিনি আরও বলেন, যারা হলফনামায় তথ্য গোপন করবেন বা ভুল তথ্য দেবেন, নির্বাচনের পরেও তাদের পদ বাতিল হবে।

নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, “রিটার্নিং অফিসারদের অগাধ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, পুলিশকে দেওয়া হয়েছে বাড়তি ক্ষমতা এবং সেনাবাহিনীকে দেওয়া হয়েছে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার। তাই অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে কোনো সন্দেহের সুযোগ নেই।”