ঢাকা ০৮:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশ থেকে পাঠানো হল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত ১৮ জন জাপানি সৈনিকের দেহাবশেষ

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০১:২৬:৪৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ৫৫৯ বার পড়া হয়েছে

চট্টগ্রাম ওয়ার সিমেট্রি থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন নিহত ১৮ জন জাপানি সৈনিকের দেহাবশেষ উত্তোলন এবং সেগুলো জাপানে পাঠানোর পুরো প্রক্রিয়া সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। আজ সোমবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

জাপান সরকারের মনোনীত ১০ সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ প্রতিনিধিদল ১৭ নভেম্বর থেকে ২৮ নভেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করে দেহাবশেষ উত্তোলনকার্য পরিচালনা করেন। পুরো প্রক্রিয়ায় নিরাপত্তা ও প্রশাসনিক সহযোগিতা প্রদান করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চট্টগ্রাম অঞ্চল।

এ কার্যক্রমের সার্বিক তত্ত্বাবধান এবং খননকার্যে নেতৃত্ব দেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও খনন বিশেষজ্ঞ লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির, বীর প্রতীক।

উত্তোলন শেষে গত ২৮ নভেম্বর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি চৌকস দল যথাযোগ্য সামরিক মর্যাদায় নিহত সৈনিকদের গার্ড অব অনার প্রদান করে। এরপর দেহাবশেষসমূহ আনুষ্ঠানিকভাবে জাপানে পাঠানো হয়।

আইএসপিআর জানায়, ২০২৪ সালেও জাপান সরকারের অনুরোধে কুমিল্লার ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত আরও ২৩ জন জাপানি সৈনিকের দেহাবশেষ উত্তোলন ও প্রত্যাবাসন সম্পন্ন করা হয়েছিল।

জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশ থেকে পাঠানো হল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত ১৮ জন জাপানি সৈনিকের দেহাবশেষ

আপডেট সময় ০১:২৬:৪৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৫

চট্টগ্রাম ওয়ার সিমেট্রি থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন নিহত ১৮ জন জাপানি সৈনিকের দেহাবশেষ উত্তোলন এবং সেগুলো জাপানে পাঠানোর পুরো প্রক্রিয়া সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। আজ সোমবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

জাপান সরকারের মনোনীত ১০ সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ প্রতিনিধিদল ১৭ নভেম্বর থেকে ২৮ নভেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করে দেহাবশেষ উত্তোলনকার্য পরিচালনা করেন। পুরো প্রক্রিয়ায় নিরাপত্তা ও প্রশাসনিক সহযোগিতা প্রদান করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চট্টগ্রাম অঞ্চল।

এ কার্যক্রমের সার্বিক তত্ত্বাবধান এবং খননকার্যে নেতৃত্ব দেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও খনন বিশেষজ্ঞ লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির, বীর প্রতীক।

উত্তোলন শেষে গত ২৮ নভেম্বর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি চৌকস দল যথাযোগ্য সামরিক মর্যাদায় নিহত সৈনিকদের গার্ড অব অনার প্রদান করে। এরপর দেহাবশেষসমূহ আনুষ্ঠানিকভাবে জাপানে পাঠানো হয়।

আইএসপিআর জানায়, ২০২৪ সালেও জাপান সরকারের অনুরোধে কুমিল্লার ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত আরও ২৩ জন জাপানি সৈনিকের দেহাবশেষ উত্তোলন ও প্রত্যাবাসন সম্পন্ন করা হয়েছিল।