ঢাকা ০১:১৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দেশের প্রথম মনোরেল নির্মিত হচ্ছে চট্টগ্রামে, সমঝোতা চুক্তি সই

এবার বন্দরনগরী চট্টগ্রামে দেশের প্রথম মনোরেল নির্মিত হতে যাচ্ছে। নগরীর যানজট নিরসনে এই প্রকল্প বাস্তবায়নে উদ্যোগ নিয়েছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন।

আজ রোববার (১ জুন) সকালে নগরীর ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সঙ্গে ওরাসকম ও আরব কন্ট্রাক্টর গ্রুপের এ সংক্রান্ত সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর হয়। প্রতিষ্ঠান দুটি নগরীতে ফিজিবিলিটি স্টাডি করবে।

এদিকে সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা জানান, জার্মান ও মিশরের জয়েন্ট ভেঞ্চার কোম্পানি ওরাসকম এবং আরব কন্ট্রাক্টর গ্রুপ মনোরেল নির্মাণে অর্থায়ন ও বাস্তবায়নে আগ্রহ দেখায়। এরপর তাদের সাথে সমঝোতা চুক্তির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান জানায়, এই মনোরেল ৫৪ কিলোমিটার বিস্তৃত হবে। স্টেশন থাকবে ৩২ থেকে ৩৩টি। মনোরেলে করে পুরো শহর ঘুরতে সময় লাগবে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট।

সড়ক বিশেষজ্ঞরা জানান, মনোরেল হলো আধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন রেল ব্যবস্থা। এই রেলে মেট্রোরেলের চেয়ে প্রায় অর্ধেক অর্থের সাশ্রয় হবে। এছাড়া, মনোরেলের জন্য অনেক জায়গার প্রয়োজন হয় না।

জনপ্রিয় সংবাদ

চীনা দূতাবাসে এনসিপি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দলের বিদায়ী সংবর্ধনা

দেশের প্রথম মনোরেল নির্মিত হচ্ছে চট্টগ্রামে, সমঝোতা চুক্তি সই

আপডেট সময় ০৬:০৭:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ জুন ২০২৫

এবার বন্দরনগরী চট্টগ্রামে দেশের প্রথম মনোরেল নির্মিত হতে যাচ্ছে। নগরীর যানজট নিরসনে এই প্রকল্প বাস্তবায়নে উদ্যোগ নিয়েছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন।

আজ রোববার (১ জুন) সকালে নগরীর ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সঙ্গে ওরাসকম ও আরব কন্ট্রাক্টর গ্রুপের এ সংক্রান্ত সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর হয়। প্রতিষ্ঠান দুটি নগরীতে ফিজিবিলিটি স্টাডি করবে।

এদিকে সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা জানান, জার্মান ও মিশরের জয়েন্ট ভেঞ্চার কোম্পানি ওরাসকম এবং আরব কন্ট্রাক্টর গ্রুপ মনোরেল নির্মাণে অর্থায়ন ও বাস্তবায়নে আগ্রহ দেখায়। এরপর তাদের সাথে সমঝোতা চুক্তির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান জানায়, এই মনোরেল ৫৪ কিলোমিটার বিস্তৃত হবে। স্টেশন থাকবে ৩২ থেকে ৩৩টি। মনোরেলে করে পুরো শহর ঘুরতে সময় লাগবে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট।

সড়ক বিশেষজ্ঞরা জানান, মনোরেল হলো আধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন রেল ব্যবস্থা। এই রেলে মেট্রোরেলের চেয়ে প্রায় অর্ধেক অর্থের সাশ্রয় হবে। এছাড়া, মনোরেলের জন্য অনেক জায়গার প্রয়োজন হয় না।