ঢাকা ০৮:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ২১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এনসিপির ‘বিচক্ষণতার অভাব’ আছে: মির্জা ফখরুল

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১০:২৬:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫
  • ৫৩৪ বার পড়া হয়েছে

 

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানকে একটি ‘ঐতিহাসিক মুহূর্ত’ বলে উল্লেখ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) এক গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন ‘আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো যে সবাই দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে তার আজকে আরেকটা নিদর্শন দেখা গেলো। এছাড়া জাতির প্রয়োজনে, রাষ্ট্রের প্রয়োজনে সব দলগুলো এক হয়ে কাজ করতে পারে’।

 

 

মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, যেসব দল এতে স্বাক্ষর করেনি, তারাও আরও কথা বলে স্বাক্ষর করতে পারবে।

 

জাতীয় নাগরিক পার্টি যাদের জুলাই ঘিরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তাদের না থাকাকে ‘ভুল বোঝাবুঝি’ বলে মনে করেন তিনি। এ বিষয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের সাথে আলোচনায়, ঐকমত্য কমিশনে যে আলোচনা হয়েছে, তারা প্রায় সব ব্যাপারে পজিটিভ ছিল। যে ব্যাপারটাতে সমস্যা আছে সেটা আলোচনার মাধ্যমে… পরেও তারা এব্যাপারে আলোচনা করতে পারতো… সেটা নিয়ে আমরা পরে আরও বসতে পারতাম, কথা বলতে পারতাম। এবং আমি মনে করি যে এটা বিচক্ষণতার অভাব হয়েছে তাদের, নাহলে তারা অবশ্যই এটা সই করতো আজকে।”

 

 

তবে এটাকে বিভক্তি বলে মনে করছেন না বিএনপি মহাসচিব। ‘তারা ভুল বুঝতে পারবে এবং তারা সঠিক জায়গায় এসে পৌঁছাবে’, বলেন আলমগীর।

 

তবে বিভিন্ন প্রসঙ্গে বিতর্কের জায়গা রয়ে গেল কিনা- সে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা কখনো কোনো দেশেই, কোনো কালেই কখনো পিছু ছাড়বে না। আর দুর্ভাগ্যক্রমে আমাদের স্বভাব হচ্ছে যে আমরা বিতর্ক করতে খুব পছন্দ করি।’ তবে সবকিছুর মধ্যেই যা হয়েছে, তাকে ‘গ্রেট এচিভমেন্ট’ বা বড় অর্জন বলে উল্লেখ করছেন তিনি।

 

 

এটি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সামনে আরও আলোচনা হবে বলছেন তিনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

গণসংযোগকালে গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী, হামলাকারীকে গ্রেপ্তারের দাবি মির্জা ফখরুলের

এনসিপির ‘বিচক্ষণতার অভাব’ আছে: মির্জা ফখরুল

আপডেট সময় ১০:২৬:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫

 

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানকে একটি ‘ঐতিহাসিক মুহূর্ত’ বলে উল্লেখ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) এক গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন ‘আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো যে সবাই দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে তার আজকে আরেকটা নিদর্শন দেখা গেলো। এছাড়া জাতির প্রয়োজনে, রাষ্ট্রের প্রয়োজনে সব দলগুলো এক হয়ে কাজ করতে পারে’।

 

 

মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, যেসব দল এতে স্বাক্ষর করেনি, তারাও আরও কথা বলে স্বাক্ষর করতে পারবে।

 

জাতীয় নাগরিক পার্টি যাদের জুলাই ঘিরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তাদের না থাকাকে ‘ভুল বোঝাবুঝি’ বলে মনে করেন তিনি। এ বিষয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের সাথে আলোচনায়, ঐকমত্য কমিশনে যে আলোচনা হয়েছে, তারা প্রায় সব ব্যাপারে পজিটিভ ছিল। যে ব্যাপারটাতে সমস্যা আছে সেটা আলোচনার মাধ্যমে… পরেও তারা এব্যাপারে আলোচনা করতে পারতো… সেটা নিয়ে আমরা পরে আরও বসতে পারতাম, কথা বলতে পারতাম। এবং আমি মনে করি যে এটা বিচক্ষণতার অভাব হয়েছে তাদের, নাহলে তারা অবশ্যই এটা সই করতো আজকে।”

 

 

তবে এটাকে বিভক্তি বলে মনে করছেন না বিএনপি মহাসচিব। ‘তারা ভুল বুঝতে পারবে এবং তারা সঠিক জায়গায় এসে পৌঁছাবে’, বলেন আলমগীর।

 

তবে বিভিন্ন প্রসঙ্গে বিতর্কের জায়গা রয়ে গেল কিনা- সে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা কখনো কোনো দেশেই, কোনো কালেই কখনো পিছু ছাড়বে না। আর দুর্ভাগ্যক্রমে আমাদের স্বভাব হচ্ছে যে আমরা বিতর্ক করতে খুব পছন্দ করি।’ তবে সবকিছুর মধ্যেই যা হয়েছে, তাকে ‘গ্রেট এচিভমেন্ট’ বা বড় অর্জন বলে উল্লেখ করছেন তিনি।

 

 

এটি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সামনে আরও আলোচনা হবে বলছেন তিনি।