ঢাকা ০৪:০৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫, ১৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হাসিনার বাসভবনই হচ্ছে জুলাই জাদুঘর, অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৯:০৩:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫
  • ৫৩৯ বার পড়া হয়েছে

২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসভবন; অর্থাৎ গণভবনকে জুলাই জাদুঘর ঘোষণা করে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।

 

 

বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

 

এদিন বিকেলে রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল।

 

 

তিনি বলেন, আগে যে ফ্যাসিস্ট প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, গণহত্যার দায়ে যার বিচার হচ্ছে, ওনার যে বাসভবন, যেটি উনি ব্যবহার করতেন, সেটি জুলাই জাদুঘর হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

 

আসিফ নজরুল আরও বলেন, এটি একটি পৃথক (সেফারেট) জাদুঘর হবে। এটি জাতীয় জাদুঘরের কোনো শাখা বা প্রশাখা হবে না। এর গুরুত্ব ও আবেদন বিবেচনা করে সম্পূর্ণ একটি স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার জন্য এই অধ্যাদেশ করা হয়েছে।

 

 

এ অধ্যাদেশের আলোকে বিভিন্ন জায়গায় থাকা আয়নাঘরগুলোকেও জুলাই জাদুঘরের শাখা জাদুকর হিসেবে সম্প্রসারণ করা যাবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

এক টাকায় গরুর মাংস পেল ১’শ পরিবার

হাসিনার বাসভবনই হচ্ছে জুলাই জাদুঘর, অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

আপডেট সময় ০৯:০৩:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫

২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসভবন; অর্থাৎ গণভবনকে জুলাই জাদুঘর ঘোষণা করে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।

 

 

বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

 

এদিন বিকেলে রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল।

 

 

তিনি বলেন, আগে যে ফ্যাসিস্ট প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, গণহত্যার দায়ে যার বিচার হচ্ছে, ওনার যে বাসভবন, যেটি উনি ব্যবহার করতেন, সেটি জুলাই জাদুঘর হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

 

আসিফ নজরুল আরও বলেন, এটি একটি পৃথক (সেফারেট) জাদুঘর হবে। এটি জাতীয় জাদুঘরের কোনো শাখা বা প্রশাখা হবে না। এর গুরুত্ব ও আবেদন বিবেচনা করে সম্পূর্ণ একটি স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার জন্য এই অধ্যাদেশ করা হয়েছে।

 

 

এ অধ্যাদেশের আলোকে বিভিন্ন জায়গায় থাকা আয়নাঘরগুলোকেও জুলাই জাদুঘরের শাখা জাদুকর হিসেবে সম্প্রসারণ করা যাবে।