ঢাকা ০৮:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের বৈঠক: নির্বাচন নিরাপত্তায় সর্বাত্মক প্রস্তুতির নির্দেশ

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১০:২৩:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫
  • ৫৪৮ বার পড়া হয়েছে

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তিন বাহিনীর প্রধান। শনিবার সন্ধ্যা ৭টায় রাষ্ট্রীয় বাসভবন **‘যমুনা’**য় অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌপ্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান ও বিমানপ্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন।

 

বৈঠকে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিতব্য ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। প্রধান উপদেষ্টা তিন বাহিনীর প্রধানদের নির্দেশনা দেন—নির্বাচনের সময় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ভোট যেন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়, সে জন্য সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে।

 

তিনি বলেন, “গত ১৫ মাসে সামরিক বাহিনীর সদস্যরা দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর পরিশ্রম করেছে। আসন্ন নির্বাচন যেন নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা থাকে, সেটিই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।”

 

 

বৈঠকে তিন বাহিনীর প্রধানরা প্রধান উপদেষ্টাকে জানান, নির্বাচনকালীন সময়ে ৯০ হাজার সেনাসদস্য, ২ হাজার ৫০০ নৌবাহিনীর সদস্য এবং বিমানবাহিনীর একটি বিশেষ ইউনিট মোতায়েন থাকবে। প্রতিটি উপজেলায় এক কোম্পানি সেনা দায়িত্ব পালন

করবে।

 

জনপ্রিয় সংবাদ

হাদিকে হত্যা : প্রধান আসামি ফয়সালের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের বৈঠক: নির্বাচন নিরাপত্তায় সর্বাত্মক প্রস্তুতির নির্দেশ

আপডেট সময় ১০:২৩:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তিন বাহিনীর প্রধান। শনিবার সন্ধ্যা ৭টায় রাষ্ট্রীয় বাসভবন **‘যমুনা’**য় অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌপ্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান ও বিমানপ্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন।

 

বৈঠকে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিতব্য ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। প্রধান উপদেষ্টা তিন বাহিনীর প্রধানদের নির্দেশনা দেন—নির্বাচনের সময় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ভোট যেন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়, সে জন্য সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে।

 

তিনি বলেন, “গত ১৫ মাসে সামরিক বাহিনীর সদস্যরা দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর পরিশ্রম করেছে। আসন্ন নির্বাচন যেন নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা থাকে, সেটিই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।”

 

 

বৈঠকে তিন বাহিনীর প্রধানরা প্রধান উপদেষ্টাকে জানান, নির্বাচনকালীন সময়ে ৯০ হাজার সেনাসদস্য, ২ হাজার ৫০০ নৌবাহিনীর সদস্য এবং বিমানবাহিনীর একটি বিশেষ ইউনিট মোতায়েন থাকবে। প্রতিটি উপজেলায় এক কোম্পানি সেনা দায়িত্ব পালন

করবে।