ঢাকা ১০:১৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাজার ৯৫% এর বেশি কৃষিজমি এখন অকার্যকর: জাতিসংঘ

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০২:৫৯:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫
  • ৫৭৪ বার পড়া হয়েছে

এবার ইসরায়েলের সামরিক অভিযান ও অবরোধের ফলে গাজা উপত্যকার ৯৫%-এর বেশি কৃষিজমি এখন চাষের অযোগ্য হয়ে পড়েছে—জাতিসংঘের একটি নতুন প্রতিবেদনে ভয়াবহ তথ্য উঠে এসেছে।

এই পরিস্থিতি ইতিমধ্যেই দুর্ভিক্ষপীড়িত গাজাবাসীদের জন্য খাদ্য নিরাপত্তাকে মারাত্মক হুমকির মুখে ফেলেছে। এক প্রতিবেদনে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানায়।

এদিকে গাজার স্বাধীন খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থা প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে এবং প্রায় ২২ লাখ গাজাবাসী এখন তীব্র খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বলে জানায় সংস্থাটি।

জাতিসংঘের কৃষি ও খাদ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞ ড. মুহাম্মদ আল-হাবাশের মন্তব্য, গাজার মাটি এখন যুদ্ধের অস্ত্র ও বোমায় দূষিত। শুধু বর্তমান নয়, আগামী প্রজন্মের খাদ্য নিরাপত্তাও এখানে ধ্বংস হয়ে গেছে।’

এদিকে দেশটির কৃষিজমি কৃষি পুনরুদ্ধারে প্রয়োজন হবে অন্তত ১০-১৫ বছর, যদি এখনই যুদ্ধ বন্ধ হয়। তবে চলমান সংঘাত ও অবরোধের মধ্যে গাজাবাসীদের জন্য এটি অসম্ভব বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

জনপ্রিয় সংবাদ

চীনা দূতাবাসে এনসিপি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দলের বিদায়ী সংবর্ধনা

গাজার ৯৫% এর বেশি কৃষিজমি এখন অকার্যকর: জাতিসংঘ

আপডেট সময় ০২:৫৯:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫

এবার ইসরায়েলের সামরিক অভিযান ও অবরোধের ফলে গাজা উপত্যকার ৯৫%-এর বেশি কৃষিজমি এখন চাষের অযোগ্য হয়ে পড়েছে—জাতিসংঘের একটি নতুন প্রতিবেদনে ভয়াবহ তথ্য উঠে এসেছে।

এই পরিস্থিতি ইতিমধ্যেই দুর্ভিক্ষপীড়িত গাজাবাসীদের জন্য খাদ্য নিরাপত্তাকে মারাত্মক হুমকির মুখে ফেলেছে। এক প্রতিবেদনে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানায়।

এদিকে গাজার স্বাধীন খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থা প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে এবং প্রায় ২২ লাখ গাজাবাসী এখন তীব্র খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বলে জানায় সংস্থাটি।

জাতিসংঘের কৃষি ও খাদ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞ ড. মুহাম্মদ আল-হাবাশের মন্তব্য, গাজার মাটি এখন যুদ্ধের অস্ত্র ও বোমায় দূষিত। শুধু বর্তমান নয়, আগামী প্রজন্মের খাদ্য নিরাপত্তাও এখানে ধ্বংস হয়ে গেছে।’

এদিকে দেশটির কৃষিজমি কৃষি পুনরুদ্ধারে প্রয়োজন হবে অন্তত ১০-১৫ বছর, যদি এখনই যুদ্ধ বন্ধ হয়। তবে চলমান সংঘাত ও অবরোধের মধ্যে গাজাবাসীদের জন্য এটি অসম্ভব বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।