ঢাকা ০২:১৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাবিকুন নাহার ‘আজ আমি তোমাকে ফিরে পেয়ে কত খুশি তা বলার আমার কোনো ভাষা নেই

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০২:২৩:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ৬১৩ বার পড়া হয়েছে

ইসলামী বক্তা আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান ও তাঁর স্ত্রী সাবিকুন নাহারের মধ্যে গত ২১ অক্টোবর বিচ্ছেদ ঘটে। তবে বিচ্ছেদের এক মাসের মধ্যেই তারা আবার বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন।

সাবিকুন নাহার মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই সুখবর জানান। তিনি লিখেছেন, “দুনিয়াটা ক্ষণস্থায়ী। অনন্ত পরকালের হিসাব ও চিরস্থায়ী জান্নাতের সাফল্যই সব। সেই সাফল্যের ভিখারি হয়ে আজ এ কথাগুলো লিখছি। আমরা ভুল করেছি, বোঝা হয়েছে। উসমান ও আয়িশা তাদের বাবা-মাকে ফিরে পেয়েছে। আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন।”

তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, বাচ্চারা বাবা-মাকে খুব খোঁজে। “প্রতিনিয়ত আয়িশা তার বাবাকে খোঁজে—‘বাবা যাব! বাবা গাড়ি! বাবা কই?’—শব্দগুলোর ওজন উঠানোর কোনো পরিমাপক মহাবিশ্বে নেই। উসমানও মাকে পাচ্ছে না, অন্যরা তাদের মায়ের নিকট ছুটে যাচ্ছে। আমাদের জন্য এটি একটি গভীর উপলব্ধি,” সাবিকুন লিখেছেন।

বিচ্ছেদের সময় ঘটে যাওয়া অনিশ্চয়তা ও ভুল বোঝাবুঝির কথাও স্মরণ করে সাবিকুন নাহার বলেন, “উসমানের বাবার প্রতি প্রগাঢ় মুহাব্বাত থেকে অস্থির হয়েছি। কিছু রাগ, জেদ ও সীমালঙ্ঘনও হয়েছে। হয়তো এভাবেই আমাদের ভাগ্য লেখা ছিল।”

সাবিকুন নাহার শেষ পর্যন্ত তার স্বামীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে লিখেছেন, “আজ আমি তোমাকে ফিরে পেয়ে কত খুশি তা বলার কোনো ভাষা নেই। আল্লাহ চান তো অচিরেই প্রতিটি অযাচিত বিষয় পুরো দুনিয়ার সামনে প্রকাশ পাবে।”


 

জনপ্রিয় সংবাদ

হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে জবি শিবিরের বিক্ষোভের ডাক

সাবিকুন নাহার ‘আজ আমি তোমাকে ফিরে পেয়ে কত খুশি তা বলার আমার কোনো ভাষা নেই

আপডেট সময় ০২:২৩:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৫

ইসলামী বক্তা আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান ও তাঁর স্ত্রী সাবিকুন নাহারের মধ্যে গত ২১ অক্টোবর বিচ্ছেদ ঘটে। তবে বিচ্ছেদের এক মাসের মধ্যেই তারা আবার বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন।

সাবিকুন নাহার মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই সুখবর জানান। তিনি লিখেছেন, “দুনিয়াটা ক্ষণস্থায়ী। অনন্ত পরকালের হিসাব ও চিরস্থায়ী জান্নাতের সাফল্যই সব। সেই সাফল্যের ভিখারি হয়ে আজ এ কথাগুলো লিখছি। আমরা ভুল করেছি, বোঝা হয়েছে। উসমান ও আয়িশা তাদের বাবা-মাকে ফিরে পেয়েছে। আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন।”

তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, বাচ্চারা বাবা-মাকে খুব খোঁজে। “প্রতিনিয়ত আয়িশা তার বাবাকে খোঁজে—‘বাবা যাব! বাবা গাড়ি! বাবা কই?’—শব্দগুলোর ওজন উঠানোর কোনো পরিমাপক মহাবিশ্বে নেই। উসমানও মাকে পাচ্ছে না, অন্যরা তাদের মায়ের নিকট ছুটে যাচ্ছে। আমাদের জন্য এটি একটি গভীর উপলব্ধি,” সাবিকুন লিখেছেন।

বিচ্ছেদের সময় ঘটে যাওয়া অনিশ্চয়তা ও ভুল বোঝাবুঝির কথাও স্মরণ করে সাবিকুন নাহার বলেন, “উসমানের বাবার প্রতি প্রগাঢ় মুহাব্বাত থেকে অস্থির হয়েছি। কিছু রাগ, জেদ ও সীমালঙ্ঘনও হয়েছে। হয়তো এভাবেই আমাদের ভাগ্য লেখা ছিল।”

সাবিকুন নাহার শেষ পর্যন্ত তার স্বামীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে লিখেছেন, “আজ আমি তোমাকে ফিরে পেয়ে কত খুশি তা বলার কোনো ভাষা নেই। আল্লাহ চান তো অচিরেই প্রতিটি অযাচিত বিষয় পুরো দুনিয়ার সামনে প্রকাশ পাবে।”