ঢাকা ০১:৫৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আফগানিস্তানে জাতিসংঘের ত্রাণ পাঠাতে ফের সীমান্ত খুলে দিলো পাকিস্তান

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১২:২৬:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ৫৩১ বার পড়া হয়েছে

প্রায় দুই মাস স্থগিত থাকার পর আফগানিস্তানে জাতিসংঘের ত্রাণসামগ্রী পরিবহন কার্যক্রম আবার শুরু করেছে পাকিস্তান। সীমান্ত সংঘাতের জেরে গত অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে প্রধান সীমান্ত ক্রসিংগুলো বন্ধ করে দিয়েছিল পাকিস্তান সরকার। বৃহস্পতিবার এ খবর জানিয়েছে দ্য ডন।

গত ১২ অক্টোবর থেকে তোরখাম, গুলাম খান, খারলাচি ও আঙ্গুর আড্ডাসহ গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত পয়েন্টগুলোতে রপ্তানি-আমদানির শুল্ক ছাড়পত্র বন্ধ রাখা হয়। ১৫ অক্টোবর থেকে চামান সীমান্তও পুরোপুরি স্থগিত ছিল। দুই মাস পর চমন ও তোরখাম সীমান্ত দিয়ে জাতিসংঘের তিনটি সংস্থার ত্রাণপণ্য পরিবহনের অনুমতি দিয়েছে ফেডারেল বোর্ড অব রেভিনিউ (এফবিআর) এবং ট্রানজিট ট্রেড ডিরেক্টরেট জেনারেল।

প্রথম ধাপে মোট ১৪৩টি কন্টেইনার ছাড়পত্র পাবে—এর মধ্যে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি)-এর খাদ্য সহায়তার ৬৭টি কন্টেইনার, ইউনিসেফের শিশু সরবরাহের ৭৪টি কন্টেইনার এবং ইউএনএফপিএ-র স্বাস্থ্যসেবা ও পারিবারিক সহায়তার দুটি কন্টেইনার রয়েছে।

পাকিস্তানি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারীর সঙ্গে আলোচনার পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

চিঠি অনুযায়ী, ত্রাণ পরিবহন তিনটি ধাপে পরিচালিত হবে—প্রথমে খাদ্য, এরপর চিকিৎসা সরঞ্জাম ও ওষুধ, আর শেষ ধাপে আসবে শিক্ষা পরিষেবার জন্য প্রয়োজনীয় পণ্য।

জনপ্রিয় সংবাদ

বিএনপি প্রার্থীর সভায় আ. লীগ নেত্রী বললেন—১৭ বছর বিএনপি ছিল না, তাই উন্নয়ন হয়নি

আফগানিস্তানে জাতিসংঘের ত্রাণ পাঠাতে ফের সীমান্ত খুলে দিলো পাকিস্তান

আপডেট সময় ১২:২৬:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৫

প্রায় দুই মাস স্থগিত থাকার পর আফগানিস্তানে জাতিসংঘের ত্রাণসামগ্রী পরিবহন কার্যক্রম আবার শুরু করেছে পাকিস্তান। সীমান্ত সংঘাতের জেরে গত অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে প্রধান সীমান্ত ক্রসিংগুলো বন্ধ করে দিয়েছিল পাকিস্তান সরকার। বৃহস্পতিবার এ খবর জানিয়েছে দ্য ডন।

গত ১২ অক্টোবর থেকে তোরখাম, গুলাম খান, খারলাচি ও আঙ্গুর আড্ডাসহ গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত পয়েন্টগুলোতে রপ্তানি-আমদানির শুল্ক ছাড়পত্র বন্ধ রাখা হয়। ১৫ অক্টোবর থেকে চামান সীমান্তও পুরোপুরি স্থগিত ছিল। দুই মাস পর চমন ও তোরখাম সীমান্ত দিয়ে জাতিসংঘের তিনটি সংস্থার ত্রাণপণ্য পরিবহনের অনুমতি দিয়েছে ফেডারেল বোর্ড অব রেভিনিউ (এফবিআর) এবং ট্রানজিট ট্রেড ডিরেক্টরেট জেনারেল।

প্রথম ধাপে মোট ১৪৩টি কন্টেইনার ছাড়পত্র পাবে—এর মধ্যে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি)-এর খাদ্য সহায়তার ৬৭টি কন্টেইনার, ইউনিসেফের শিশু সরবরাহের ৭৪টি কন্টেইনার এবং ইউএনএফপিএ-র স্বাস্থ্যসেবা ও পারিবারিক সহায়তার দুটি কন্টেইনার রয়েছে।

পাকিস্তানি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারীর সঙ্গে আলোচনার পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

চিঠি অনুযায়ী, ত্রাণ পরিবহন তিনটি ধাপে পরিচালিত হবে—প্রথমে খাদ্য, এরপর চিকিৎসা সরঞ্জাম ও ওষুধ, আর শেষ ধাপে আসবে শিক্ষা পরিষেবার জন্য প্রয়োজনীয় পণ্য।