ঢাকা ০৮:৪০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ও স্থানীয়দের জন্য যুক্তরাজ্য–কাতারের যৌথ ১১.২ মিলিয়ন ডলার সহায়তা

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৯:৫১:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ৫১৫ বার পড়া হয়েছে

কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া ছয় লাখ ৪৭ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা এবং তাদের আশ্রয়দাতা স্থানীয় জনগোষ্ঠীর মানবিক সহায়তা ও পরিবেশ সুরক্ষায় যুক্তরাজ্য ও কাতার যৌথভাবে ১১.২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার ব্রিটিশ হাইকমিশনের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, মানবিক উদ্যোগকে আরও শক্তিশালী করতে কাতারের সঙ্গে অংশীদারিত্ব করতে পেরে যুক্তরাজ্য গর্বিত। নতুন এ যৌথ তহবিলের মাধ্যমে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বসবাসরত ঝুঁকিপূর্ণ পরিবারগুলোর জীবনমান উন্নয়ন এবং পরিবেশগত ক্ষয় কমাতে এলপিজি সরবরাহ করা হবে।

এতে বলা হয়, এলপিজি ব্যবহারের মাধ্যমে জ্বালানি কাঠের ওপর নির্ভরতা কমবে। গত কয়েক বছরে জ্বালানি কাঠের উচ্চ চাহিদা আশপাশের এলাকায় মারাত্মক বন উজাড়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিবৃতিতে দুই দেশ জানায়, “আমরা একসঙ্গে নিরাপদ, স্বাস্থ্যকর ও আরও টেকসই সম্প্রদায় গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসার পর থেকে কক্সবাজার বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বাস্তুচ্যুত জনগোষ্ঠীর আবাসস্থল হয়ে আছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া পদত্যাগ করছেন আজ

কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ও স্থানীয়দের জন্য যুক্তরাজ্য–কাতারের যৌথ ১১.২ মিলিয়ন ডলার সহায়তা

আপডেট সময় ০৯:৫১:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৫

কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া ছয় লাখ ৪৭ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা এবং তাদের আশ্রয়দাতা স্থানীয় জনগোষ্ঠীর মানবিক সহায়তা ও পরিবেশ সুরক্ষায় যুক্তরাজ্য ও কাতার যৌথভাবে ১১.২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার ব্রিটিশ হাইকমিশনের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, মানবিক উদ্যোগকে আরও শক্তিশালী করতে কাতারের সঙ্গে অংশীদারিত্ব করতে পেরে যুক্তরাজ্য গর্বিত। নতুন এ যৌথ তহবিলের মাধ্যমে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বসবাসরত ঝুঁকিপূর্ণ পরিবারগুলোর জীবনমান উন্নয়ন এবং পরিবেশগত ক্ষয় কমাতে এলপিজি সরবরাহ করা হবে।

এতে বলা হয়, এলপিজি ব্যবহারের মাধ্যমে জ্বালানি কাঠের ওপর নির্ভরতা কমবে। গত কয়েক বছরে জ্বালানি কাঠের উচ্চ চাহিদা আশপাশের এলাকায় মারাত্মক বন উজাড়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিবৃতিতে দুই দেশ জানায়, “আমরা একসঙ্গে নিরাপদ, স্বাস্থ্যকর ও আরও টেকসই সম্প্রদায় গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসার পর থেকে কক্সবাজার বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বাস্তুচ্যুত জনগোষ্ঠীর আবাসস্থল হয়ে আছে।