ঢাকা ০২:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

লালপুর থানায় ছাত্রদল নেতা ছিনতাইয়ের ঘটনায় ১৭ নেতাকর্মীর জামিন নামঞ্জুর

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৮:১৪:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫
  • ৫৯২ বার পড়া হয়েছে

নাটোরের লালপুর থানা থেকে ছাত্রদল নেতা রুবেলকে জোরপূর্বক ছিনিয়ে নেওয়ার মামলায় যুবদল ও ছাত্রদলের ১৭ নেতাকর্মীর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। রোববার দুপুরে নাটোরের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আল আমিন এ আদেশ দেন।

মামলার এজাহারভুক্ত ২৩ আসামির পক্ষে জামিন আবেদন করা হলে শুনানি শেষে ৬ জনের জামিন মঞ্জুর করেন আদালত। তবে বাকি ১৭ জনকে জামিন না দিয়ে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন তিনি।

ঘটনার সূত্রপাত হয় চলতি বছরের ৮ এপ্রিল। ওই দিন বিকেলে বাগাতিপাড়ার একটি মামলায় ছাত্রদল নেতা রুবেলকে গ্রেপ্তার করে লালপুর থানায় নিয়ে আসে পুলিশ। পরে তাকে বাগাতিপাড়া থানায় হস্তান্তরের প্রস্তুতির সময়, ছাত্রদল ও যুবদলের অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী থানায় উপস্থিত হয়ে রুবেলকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য পুলিশের ওপর চাপ সৃষ্টি করেন। পুলিশের অসম্মতিতে সেখানে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং একপর্যায়ে নেতাকর্মীরা রুবেলকে থানার ভেতর থেকেই ছিনিয়ে নিয়ে যান।

পরদিন লালপুর থানা পুলিশ বাদী হয়ে ৩৮ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ১০০ থেকে ১২০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে। মামলায় গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাধা, পুলিশের ওপর হামলা এবং আসামি ছিনতাইয়ের অভিযোগ আনা হয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

হাদিকে গুলি করে হত্যা: ৫ দফা দাবিতে এনসিপির মশাল মিছিল শনিবার

লালপুর থানায় ছাত্রদল নেতা ছিনতাইয়ের ঘটনায় ১৭ নেতাকর্মীর জামিন নামঞ্জুর

আপডেট সময় ০৮:১৪:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫

নাটোরের লালপুর থানা থেকে ছাত্রদল নেতা রুবেলকে জোরপূর্বক ছিনিয়ে নেওয়ার মামলায় যুবদল ও ছাত্রদলের ১৭ নেতাকর্মীর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। রোববার দুপুরে নাটোরের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আল আমিন এ আদেশ দেন।

মামলার এজাহারভুক্ত ২৩ আসামির পক্ষে জামিন আবেদন করা হলে শুনানি শেষে ৬ জনের জামিন মঞ্জুর করেন আদালত। তবে বাকি ১৭ জনকে জামিন না দিয়ে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন তিনি।

ঘটনার সূত্রপাত হয় চলতি বছরের ৮ এপ্রিল। ওই দিন বিকেলে বাগাতিপাড়ার একটি মামলায় ছাত্রদল নেতা রুবেলকে গ্রেপ্তার করে লালপুর থানায় নিয়ে আসে পুলিশ। পরে তাকে বাগাতিপাড়া থানায় হস্তান্তরের প্রস্তুতির সময়, ছাত্রদল ও যুবদলের অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী থানায় উপস্থিত হয়ে রুবেলকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য পুলিশের ওপর চাপ সৃষ্টি করেন। পুলিশের অসম্মতিতে সেখানে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং একপর্যায়ে নেতাকর্মীরা রুবেলকে থানার ভেতর থেকেই ছিনিয়ে নিয়ে যান।

পরদিন লালপুর থানা পুলিশ বাদী হয়ে ৩৮ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ১০০ থেকে ১২০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে। মামলায় গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাধা, পুলিশের ওপর হামলা এবং আসামি ছিনতাইয়ের অভিযোগ আনা হয়।