ঢাকা ১০:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ১৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘মুজিববাদ ও আওয়ামী ফ্যাসিজমকে পরাজিত করতে বহু ফ্রন্টে লড়াই চলছে’ — প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৯:৪৪:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ অগাস্ট ২০২৫
  • ৫২৫ বার পড়া হয়েছে

‘মুজিববাদ’ ও ‘আওয়ামী ফ্যাসিজম’কে পরাজিত করতে সত্যিকারের বহু ফ্রন্টে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। শুক্রবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সাইমুম শিল্পীগোষ্ঠী আয়োজিত ‘৩৬ জুলাই কালচারাল ফেস্ট’-এর এক আলোচনা পর্বে তিনি এসব কথা বলেন।

জুলাই অভ্যুত্থানের সাংস্কৃতিক প্রভাব এবং দলবিরোধী আন্দোলনে শিল্প-সংস্কৃতির ভূমিকা তুলে ধরে প্রেস সচিব বলেন, “গত এক বছরে বাংলাদেশে একটি কালচারাল বিপ্লব ঘটেছে। এর সূচনা হয়েছিল দেয়াললিখন দিয়ে, আর এখন তা বিস্তৃত হয়েছে ডকুমেন্টারি, কবিতা, গান ও মঞ্চে। দেশের প্রতিটি জায়গায় এই সাংস্কৃতিক জাগরণ ছড়িয়ে পড়েছে।”

তিনি বলেন, “জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে প্রতিদিন নতুন নতুন ডকুমেন্টারি আসছে। এক সময় ১৯৭১ সালের ‘স্টপ জেনোসাইড’-এর মতো দু-একটা কাজই থাকত। কিন্তু এখন জুলাই বিপ্লবকে ঘিরে আমরা ধারাবাহিকভাবে অনেক দারুণ কাজ করছি।”

প্রেস সচিব আরও বলেন, “আপনারা যে কাজগুলো করছেন, তা শুধু প্রয়োজনীয়ই নয়, বরং ইতিহাস নির্মাণের অংশ। এই সংস্কৃতিক কর্মযজ্ঞই এক ধরনের প্রতিরোধ যুদ্ধ। রাজনৈতিক মুক্তির পাশাপাশি সাংস্কৃতিক মুক্তিও নিশ্চিত করতে হবে।”

প্রসঙ্গত, ‘৩৬ জুলাই কালচারাল ফেস্ট’ ছিল জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছরপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত ধারাবাহিক অনুষ্ঠানমালার অংশ। অনুষ্ঠানটি শুধু সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না; এতে ছিল আলোচনা, প্রদর্শনী ও তরুণ প্রজন্মের অংশগ্রহণে স্বতঃস্ফূর্ততা।

জনপ্রিয় সংবাদ

আ.লীগ ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদেক?

‘মুজিববাদ ও আওয়ামী ফ্যাসিজমকে পরাজিত করতে বহু ফ্রন্টে লড়াই চলছে’ — প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব

আপডেট সময় ০৯:৪৪:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ অগাস্ট ২০২৫

‘মুজিববাদ’ ও ‘আওয়ামী ফ্যাসিজম’কে পরাজিত করতে সত্যিকারের বহু ফ্রন্টে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। শুক্রবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সাইমুম শিল্পীগোষ্ঠী আয়োজিত ‘৩৬ জুলাই কালচারাল ফেস্ট’-এর এক আলোচনা পর্বে তিনি এসব কথা বলেন।

জুলাই অভ্যুত্থানের সাংস্কৃতিক প্রভাব এবং দলবিরোধী আন্দোলনে শিল্প-সংস্কৃতির ভূমিকা তুলে ধরে প্রেস সচিব বলেন, “গত এক বছরে বাংলাদেশে একটি কালচারাল বিপ্লব ঘটেছে। এর সূচনা হয়েছিল দেয়াললিখন দিয়ে, আর এখন তা বিস্তৃত হয়েছে ডকুমেন্টারি, কবিতা, গান ও মঞ্চে। দেশের প্রতিটি জায়গায় এই সাংস্কৃতিক জাগরণ ছড়িয়ে পড়েছে।”

তিনি বলেন, “জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে প্রতিদিন নতুন নতুন ডকুমেন্টারি আসছে। এক সময় ১৯৭১ সালের ‘স্টপ জেনোসাইড’-এর মতো দু-একটা কাজই থাকত। কিন্তু এখন জুলাই বিপ্লবকে ঘিরে আমরা ধারাবাহিকভাবে অনেক দারুণ কাজ করছি।”

প্রেস সচিব আরও বলেন, “আপনারা যে কাজগুলো করছেন, তা শুধু প্রয়োজনীয়ই নয়, বরং ইতিহাস নির্মাণের অংশ। এই সংস্কৃতিক কর্মযজ্ঞই এক ধরনের প্রতিরোধ যুদ্ধ। রাজনৈতিক মুক্তির পাশাপাশি সাংস্কৃতিক মুক্তিও নিশ্চিত করতে হবে।”

প্রসঙ্গত, ‘৩৬ জুলাই কালচারাল ফেস্ট’ ছিল জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছরপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত ধারাবাহিক অনুষ্ঠানমালার অংশ। অনুষ্ঠানটি শুধু সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না; এতে ছিল আলোচনা, প্রদর্শনী ও তরুণ প্রজন্মের অংশগ্রহণে স্বতঃস্ফূর্ততা।