ঢাকা ০৫:১৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৫, ১৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বসুন্ধরা চেয়ারম্যান-এমডিসহ চার জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৭:১৫:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫
  • ৬৩৪ বার পড়া হয়েছে

চেক ডিজঅনার মামলায় বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরসহ চার জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান এ আদেশ দেন।

গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়া অপর দুই আসামি হলেন- নঈম নিজাম ও শাহেদ মুহাম্মদ আলী।

বাদীপক্ষের আইনজীবী আমজাদ হোসেন মজুমদার জানান, গত ২৬ মে মামলাটি দায়েরের পর আসামিদের আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়েছিল। কিন্তু রোববার তারা আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আবেদন করা হয়। আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন।

এর আগে ২০২৩ সালের ১৬ অক্টোবর দৈনিক কালের কণ্ঠ থেকে পদত্যাগ করেন ওই মামলার বাদী রাহেনুর ইসলাম, যিনি দীর্ঘদিন পত্রিকাটিতে জ্যেষ্ঠ সহ-সম্পাদক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। চাকরির সার্ভিস বেনিফিট বাবদ পাওনা টাকা পরিশোধের জন্য তাকে ১০টি চেক দেওয়া হয়। এর মধ্যে দুইটি চেক নগদায়ন হলেও বাকি ৮টি চেকের একটি অংশ ইসলামী ব্যাংক মুগদা শাখায় জমা দেওয়ার পর পর্যাপ্ত তহবিল না থাকায় ডিজঅনার হয়।

গত ৮ এপ্রিল লিগ্যাল নোটিশ পাঠালেও আসামিরা টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হলে সাংবাদিক রাহেনুর ইসলাম আদালতে মামলা দায়ের করেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

‘নৌকা-ধান-লাঙল বুকে নিয়ে কেউ ঘুমায় না, কিন্তু হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে’

বসুন্ধরা চেয়ারম্যান-এমডিসহ চার জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

আপডেট সময় ০৭:১৫:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫

চেক ডিজঅনার মামলায় বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরসহ চার জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান এ আদেশ দেন।

গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়া অপর দুই আসামি হলেন- নঈম নিজাম ও শাহেদ মুহাম্মদ আলী।

বাদীপক্ষের আইনজীবী আমজাদ হোসেন মজুমদার জানান, গত ২৬ মে মামলাটি দায়েরের পর আসামিদের আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়েছিল। কিন্তু রোববার তারা আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আবেদন করা হয়। আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন।

এর আগে ২০২৩ সালের ১৬ অক্টোবর দৈনিক কালের কণ্ঠ থেকে পদত্যাগ করেন ওই মামলার বাদী রাহেনুর ইসলাম, যিনি দীর্ঘদিন পত্রিকাটিতে জ্যেষ্ঠ সহ-সম্পাদক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। চাকরির সার্ভিস বেনিফিট বাবদ পাওনা টাকা পরিশোধের জন্য তাকে ১০টি চেক দেওয়া হয়। এর মধ্যে দুইটি চেক নগদায়ন হলেও বাকি ৮টি চেকের একটি অংশ ইসলামী ব্যাংক মুগদা শাখায় জমা দেওয়ার পর পর্যাপ্ত তহবিল না থাকায় ডিজঅনার হয়।

গত ৮ এপ্রিল লিগ্যাল নোটিশ পাঠালেও আসামিরা টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হলে সাংবাদিক রাহেনুর ইসলাম আদালতে মামলা দায়ের করেন।