ঢাকা ০৯:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫, ১০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যাত্রাবাড়ী হত্যাকাণ্ড: কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদির পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৭:৩৮:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫
  • ৫৩৩ বার পড়া হয়েছে

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার আসাদুল হক বাবু হত্যা মামলায় আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও মাই টিভির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন সাথীর ছেলে তৌহিদ আফ্রিদির পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

সোমবার (২৫ আগস্ট) বিকেলে শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাহ্ ফারজানা হকের আদালত এ আদেশ দেন। এর আগে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক খান মো. এরফান সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন।

রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, আন্দোলন চলাকালে তৌহিদ আফ্রিদি কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে ও মাই টিভির পরিচালক পদে থেকে আন্দোলন দমনে প্রচারণা চালান এবং বিরোধীদের হুমকি দেন। তার কার্যক্রমে প্রভাবিত হয়ে স্থানীয় আওয়ামী সন্ত্রাসী, রাজনৈতিক কর্মী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নির্বিচারে গুলি চালায়, যাতে নিহত হন ছাত্রনেতা আসাদুল হক বাবু।

শুনানির সময় কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে আফ্রিদি তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেন। এসময় আদালতের ভিড়ে জুতা হারিয়ে ফেলায় খালি পায়ে হাজতখানায় ফিরতে হয় তাকে।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী শামসুদ্দোহা সুমন আদালতে বলেন, আফ্রিদি হত্যাকাণ্ডে সহায়তার অভিযোগে অভিযুক্ত এবং মামলার রহস্য উদঘাটনে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ অপরিহার্য।

আদালত উভয়পক্ষের যুক্তি শুনে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

লিভার ও ক্যানসার আক্রান্ত তৌহিদ আফ্রিদি, জামিন নামঞ্জুর করে পাঁচ দিনের রিমান্ডে

যাত্রাবাড়ী হত্যাকাণ্ড: কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদির পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

আপডেট সময় ০৭:৩৮:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার আসাদুল হক বাবু হত্যা মামলায় আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও মাই টিভির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন সাথীর ছেলে তৌহিদ আফ্রিদির পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

সোমবার (২৫ আগস্ট) বিকেলে শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাহ্ ফারজানা হকের আদালত এ আদেশ দেন। এর আগে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক খান মো. এরফান সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন।

রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, আন্দোলন চলাকালে তৌহিদ আফ্রিদি কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে ও মাই টিভির পরিচালক পদে থেকে আন্দোলন দমনে প্রচারণা চালান এবং বিরোধীদের হুমকি দেন। তার কার্যক্রমে প্রভাবিত হয়ে স্থানীয় আওয়ামী সন্ত্রাসী, রাজনৈতিক কর্মী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নির্বিচারে গুলি চালায়, যাতে নিহত হন ছাত্রনেতা আসাদুল হক বাবু।

শুনানির সময় কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে আফ্রিদি তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেন। এসময় আদালতের ভিড়ে জুতা হারিয়ে ফেলায় খালি পায়ে হাজতখানায় ফিরতে হয় তাকে।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী শামসুদ্দোহা সুমন আদালতে বলেন, আফ্রিদি হত্যাকাণ্ডে সহায়তার অভিযোগে অভিযুক্ত এবং মামলার রহস্য উদঘাটনে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ অপরিহার্য।

আদালত উভয়পক্ষের যুক্তি শুনে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।