ঢাকা ০২:৫৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫, ২৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যুদ্ধবিরতি কার্যকর তত্ত্বাবধানসহ জিম্মিদের মরদেহ খুঁজেতে সহায়তা করবে তুরস্ক

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১১:১৩:৫২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর ২০২৫
  • ৫২৬ বার পড়া হয়েছে

ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও দখলদার ইসরায়েলের মধ্যে হওয়া যুদ্ধবিরতি কার্যকর তত্ত্বাবধান করবে তুরস্ক। এছাড়া জিম্মিদের মরদেহ খুঁজে বের করতেও সহায়তা করবে তারা।

 

আজ বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) এ তথ্য জানিয়েছেন তার্কিস প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান।

 

 

সরকারি এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “ইনশাআল্লাহ, যুদ্ধবিরতি কার্যকর তত্ত্বাবধানের মিশন ফোর্সে যোগ দেবে তুরস্ক। গাজা পুনর্গঠনে অবদান রাখবে তুরস্ক।”

 

এছাড়া যেসব জিম্মির মরদেহ হদিস নেই সেগুলো খুঁজে বের করতেও সহায়তা করবে আঙ্কারা। তাদের সঙ্গে এ কাজে যোগ দেবে যুক্তরাষ্ট্র, কাতার, মিসর এবং ইসরায়েলের প্রতিনিধিরা।

 

ইসরায়েলের সঙ্গে হামাসের যুদ্ধবিরতিতে তুরস্ক অবদান রেখেছে উল্লেখ করে এরদোয়ান বলেন, “আমরা হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিকে স্বাগত জানাচ্ছি। এতে তুরস্ক অবদান রেখেছে। যার ফলশ্রুতিতে গাজায় যুদ্ধবিরতি হয়েছে। ধন্যবাদ জানাই কাতার, মিসরকে। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে, যিনি ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতিতে রাজি করাতে প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক সদিচ্ছা প্রদর্শন করেছেন।”

 

তিনি আরও বলেন, “আমরা খুব কাছ থেকে আমরা যুদ্ধবিরতি কার্যকরের ওপর নজর রাখব এবং ১৯৬৭ সালের সীমান্ত এবং জেরুজালেমকে রাজধানী নিয়ে স্বাধীন ফিলিস্তিন গঠন না হওয়া পর্যন্ত আমাদের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।”

 

এদিকে যুদ্ধবিরতির অনুমোদন দিতে যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ও তার নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা বৈঠকে বসেছে। এখানে অনুমোদনের পর এটি যাবে তার সরকারের বৃহৎ মন্ত্রিসভায়। সেখানেও যুদ্ধবিরতি চুক্তিটির অনুমোদন আসবে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম টাইমব অব ইসরায়েল।

জনপ্রিয় সংবাদ

অস্ত্র-চাঁদাবাজির মামলায় ইউপিডিএফ নেতা মাইকেল চাকমার আট বছরের জেল

যুদ্ধবিরতি কার্যকর তত্ত্বাবধানসহ জিম্মিদের মরদেহ খুঁজেতে সহায়তা করবে তুরস্ক

আপডেট সময় ১১:১৩:৫২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর ২০২৫

ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও দখলদার ইসরায়েলের মধ্যে হওয়া যুদ্ধবিরতি কার্যকর তত্ত্বাবধান করবে তুরস্ক। এছাড়া জিম্মিদের মরদেহ খুঁজে বের করতেও সহায়তা করবে তারা।

 

আজ বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) এ তথ্য জানিয়েছেন তার্কিস প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান।

 

 

সরকারি এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “ইনশাআল্লাহ, যুদ্ধবিরতি কার্যকর তত্ত্বাবধানের মিশন ফোর্সে যোগ দেবে তুরস্ক। গাজা পুনর্গঠনে অবদান রাখবে তুরস্ক।”

 

এছাড়া যেসব জিম্মির মরদেহ হদিস নেই সেগুলো খুঁজে বের করতেও সহায়তা করবে আঙ্কারা। তাদের সঙ্গে এ কাজে যোগ দেবে যুক্তরাষ্ট্র, কাতার, মিসর এবং ইসরায়েলের প্রতিনিধিরা।

 

ইসরায়েলের সঙ্গে হামাসের যুদ্ধবিরতিতে তুরস্ক অবদান রেখেছে উল্লেখ করে এরদোয়ান বলেন, “আমরা হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিকে স্বাগত জানাচ্ছি। এতে তুরস্ক অবদান রেখেছে। যার ফলশ্রুতিতে গাজায় যুদ্ধবিরতি হয়েছে। ধন্যবাদ জানাই কাতার, মিসরকে। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে, যিনি ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতিতে রাজি করাতে প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক সদিচ্ছা প্রদর্শন করেছেন।”

 

তিনি আরও বলেন, “আমরা খুব কাছ থেকে আমরা যুদ্ধবিরতি কার্যকরের ওপর নজর রাখব এবং ১৯৬৭ সালের সীমান্ত এবং জেরুজালেমকে রাজধানী নিয়ে স্বাধীন ফিলিস্তিন গঠন না হওয়া পর্যন্ত আমাদের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।”

 

এদিকে যুদ্ধবিরতির অনুমোদন দিতে যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ও তার নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা বৈঠকে বসেছে। এখানে অনুমোদনের পর এটি যাবে তার সরকারের বৃহৎ মন্ত্রিসভায়। সেখানেও যুদ্ধবিরতি চুক্তিটির অনুমোদন আসবে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম টাইমব অব ইসরায়েল।