ঢাকা ০৩:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাজায় যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পরও ইসরায়েলি হামলা, সাধারণ মানুষের মিশ্র প্রতিক্রিয়া

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১১:২৪:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর ২০২৫
  • ৫৫৬ বার পড়া হয়েছে

ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার পরও অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সেনারা হামলা চালাচ্ছে। বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন, যদিও ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদন দেয়নি।

 

মধ্য গাজা থেকে আলজাজিরার সাংবাদিক তারেক আবু আজোম জানিয়েছেন, গত কয়েক ঘণ্টায় একাধিক স্থানে ইসরায়েলি সেনারা হামলা চালিয়েছে। যদিও তারা পূর্বে জানিয়েছিল, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলে সেনারা প্রত্যাহার করা হবে। গাজার মানুষ এখন সেই প্রত্যাশায় প্রহর গুণছে।

 

যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপে সম্মতির পর গাজার সাধারণ মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। অনেকেই উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন, আবার নিহত স্বজনদের স্মরণ করে কাঁদছেন। বিবিসিকে ৩৮ বছর বয়সী উম হাসান বলেছেন, “সাধারণত আমরা বোমার শব্দ, ধ্বংস ও খারাপ সংবাদে ঘুম থেকে জেগে ওঠি। কিন্তু আজ ভালো সংবাদে ঘুম ভাঙলো।”

 

 

তিনি আরও বলেন, “আমরা যারা স্বজন হারিয়েছি, ভাবছি কীভাবে তাদের ছাড়া বাড়ি ফিরে যাব। আমার ১৬ বছর বয়সী ছেলে মারা গেছে। যুদ্ধবিরতি আমাদের জন্য সুখ ও দুঃখ একসঙ্গে এনেছে।”

জনপ্রিয় সংবাদ

গণসংযোগে নিহত ১৫ মামলার আসামি সরওয়ার বিএনপির কেউ নন: আমীর খসরু

গাজায় যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পরও ইসরায়েলি হামলা, সাধারণ মানুষের মিশ্র প্রতিক্রিয়া

আপডেট সময় ১১:২৪:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর ২০২৫

ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার পরও অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সেনারা হামলা চালাচ্ছে। বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন, যদিও ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদন দেয়নি।

 

মধ্য গাজা থেকে আলজাজিরার সাংবাদিক তারেক আবু আজোম জানিয়েছেন, গত কয়েক ঘণ্টায় একাধিক স্থানে ইসরায়েলি সেনারা হামলা চালিয়েছে। যদিও তারা পূর্বে জানিয়েছিল, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলে সেনারা প্রত্যাহার করা হবে। গাজার মানুষ এখন সেই প্রত্যাশায় প্রহর গুণছে।

 

যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপে সম্মতির পর গাজার সাধারণ মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। অনেকেই উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন, আবার নিহত স্বজনদের স্মরণ করে কাঁদছেন। বিবিসিকে ৩৮ বছর বয়সী উম হাসান বলেছেন, “সাধারণত আমরা বোমার শব্দ, ধ্বংস ও খারাপ সংবাদে ঘুম থেকে জেগে ওঠি। কিন্তু আজ ভালো সংবাদে ঘুম ভাঙলো।”

 

 

তিনি আরও বলেন, “আমরা যারা স্বজন হারিয়েছি, ভাবছি কীভাবে তাদের ছাড়া বাড়ি ফিরে যাব। আমার ১৬ বছর বয়সী ছেলে মারা গেছে। যুদ্ধবিরতি আমাদের জন্য সুখ ও দুঃখ একসঙ্গে এনেছে।”