ঢাকা ১১:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গুমপ্রাপ্ত ইউপিডিএফ নেতা মাইকেল চাকমা চাঁদাবাজির দায়ে ৮ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৮:২৫:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
  • ৫৩৩ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম কেন্দ্রিক রাজনৈতিক সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) সংগঠক মাইকেল চাকমা ২০১৯ সালের ৯ এপ্রিল থেকে নিখোঁজ ছিলেন। ঢাকার শ্যামলি থেকে সাদা পোশাকে তুলে নিয়ে তাকে গোপন বন্দীশালায় ‘আয়নাঘর’-এ আটকে রাখা হয়েছিল। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর তিনি মুক্তি পান।

 

তবে মুক্তির পরও মাইকেল চাকমাকে সম্প্রতি রাঙামাটির অতিরিক্ত দায়রা জজ তাওহিদুল হক চাঁদাবাজির একটি মামলায় ৮ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন। একই মামলায় সুমন চাকমাও একই মেয়াদের সশ্রম কারাদণ্ড পেয়েছেন।

 

 

আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সালের ৩০ অক্টোবর নিরাপত্তা বাহিনী তাদের আটক করে অস্ত্র ও টাকাসহ লংগদু থানায় হস্তান্তর করে। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও চাঁদাবাজির অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছিল।

 

 

রাঙামাটি অতিরিক্ত জেলা জজ আদালতের বেঞ্চ সহকারী প্রসাদেব চাকমা জানিয়েছেন, রায়ের সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।

 

এ রায়ের প্রতিক্রিয়ায় ইউপিডিএফের প্রচার বিভাগের দায়িত্বে থাকা নিরন চাকমা ফেসবুকে লিখেছেন, “মাইকেল চাকমা পাঁচ বছরের বেশি সময় গুমের শিকার হয়ে নির্যাতন সহ্য করেছেন। এ সময় এ ধরনের রায় নিয়ে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক।”

জনপ্রিয় সংবাদ

‘ওড়না কোথায়’ বলে তরুণীকে হেনস্তা, ভিডিও ভাইরাল

গুমপ্রাপ্ত ইউপিডিএফ নেতা মাইকেল চাকমা চাঁদাবাজির দায়ে ৮ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত

আপডেট সময় ০৮:২৫:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫

বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম কেন্দ্রিক রাজনৈতিক সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) সংগঠক মাইকেল চাকমা ২০১৯ সালের ৯ এপ্রিল থেকে নিখোঁজ ছিলেন। ঢাকার শ্যামলি থেকে সাদা পোশাকে তুলে নিয়ে তাকে গোপন বন্দীশালায় ‘আয়নাঘর’-এ আটকে রাখা হয়েছিল। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর তিনি মুক্তি পান।

 

তবে মুক্তির পরও মাইকেল চাকমাকে সম্প্রতি রাঙামাটির অতিরিক্ত দায়রা জজ তাওহিদুল হক চাঁদাবাজির একটি মামলায় ৮ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন। একই মামলায় সুমন চাকমাও একই মেয়াদের সশ্রম কারাদণ্ড পেয়েছেন।

 

 

আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সালের ৩০ অক্টোবর নিরাপত্তা বাহিনী তাদের আটক করে অস্ত্র ও টাকাসহ লংগদু থানায় হস্তান্তর করে। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও চাঁদাবাজির অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছিল।

 

 

রাঙামাটি অতিরিক্ত জেলা জজ আদালতের বেঞ্চ সহকারী প্রসাদেব চাকমা জানিয়েছেন, রায়ের সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।

 

এ রায়ের প্রতিক্রিয়ায় ইউপিডিএফের প্রচার বিভাগের দায়িত্বে থাকা নিরন চাকমা ফেসবুকে লিখেছেন, “মাইকেল চাকমা পাঁচ বছরের বেশি সময় গুমের শিকার হয়ে নির্যাতন সহ্য করেছেন। এ সময় এ ধরনের রায় নিয়ে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক।”