ঢাকা ১০:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ২১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

১০ জন শিক্ষক পড়াতেন ৮ শিক্ষার্থীকে সবাই ফেল

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১০:৪৭:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫
  • ৬৮১ বার পড়া হয়েছে

 

১০ জন শিক্ষক পড়ালেও ৮ শিক্ষার্থীই ফেল: ময়মনসিংহে এইচএসসি ও আলিম পরীক্ষায় চরম ফল বিপর্যয় রাকসু নির্বাচন: উপাচার্য জানিয়েছেন, ভোট শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ পুত্রসন্তানের বাবা সেলিম ভূঁইয়াকে অব্যাহতি না দিলে বিএনপিকে ব্যালটে জবাব দেবেন ৬ লাখ শিক্ষক পরিবার: অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন আজিজী চট্টগ্রামের সিইপিজেডে কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, নিয়ন্ত্রণের বাইরে আগুন কুমিল্লার মাদ্রাসায় আলিম পরীক্ষায় শতভাগ ফেল, শিক্ষক সংকট ও অবহেলার অভিযোগ যুদ্ধবিরতির পর গাজায় ফেরত পেল ৩০ ফিলিস্তিনি মরদেহ, এখনও খুঁজছে বাকিগুলো সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজে এইচএসসিতে পাসের হার ৯৯.৯১%, জিপিএ-৫ অর্জন করেছেন ৪২৩ শিক্ষার্থী চট্টগ্রামের সিইপিজেডে বহুতল কারখানায় ভয়াবহ আগুন, ছয় ঘণ্টােও নিয়ন্ত্রণে আসেনি রাকসু নির্বাচনে গুজব ছড়ানোর অভিযোগে ছাত্রদল ‘হাস্যরসাত্মক’ দল হিসেবে পরিণত: আজাদ

প্রচ্ছদ ক্যাম্পাস ১০ জন শিক্ষক পড়ালেও ৮ শিক্ষার্থীই ফেল: ময়মনসিংহে এইচএসসি ও আলিম পরীক্ষায় চরম ফল বিপর্যয়

 

১০ জন শিক্ষক পড়ালেও ৮ শিক্ষার্থীই ফেল: ময়মনসিংহে এইচএসসি ও আলিম পরীক্ষায় চরম ফল বিপর্যয়

ডেস্ক রিপোর্ট আপডেট সময় ১০:৪১:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫ ২২ বার পড়া হয়েছে

 

 

 

 

 

ময়মনসিংহের দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কম হলেও চরম ফল বিপর্যয় ঘটেছে। নান্দাইলের বরিল্লাহ কেরামত আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং ঈশ্বরগঞ্জের বৈরাটি সিনিয়র আলিম মাদরাসা থেকে এবারের এইচএসসি ও সমমানের (আলিম) পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ৮ জন শিক্ষার্থীর কেউই পাস করতে পারেনি।

 

জানা গেছে, এই ৮ জন শিক্ষার্থীকে পড়ানোর জন্য দুই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক ছিলেন কমপক্ষে ১০ জন।

ঈশ্বরগঞ্জের বৈরাটি সিনিয়র আলিম মাদরাসায় আলিম বিভাগে ৭ জন শিক্ষক ছিলেন— চারজন আরবি, একজন বাংলা, একজন ইংরেজি ও একজন সমাজবিজ্ঞান। এদের মধ্যে তিনজন শিক্ষার্থীকে পড়ানো হলেও তারা পরীক্ষায় সবাই ফেল করেছেন। মাদরাসার প্রভাষক জানান, ওই তিন শিক্ষার্থী মূলত পরীক্ষায় অংশ নিতে চাইছিল না, তবে কলেজ কর্তৃপক্ষ তাদের পরীক্ষা দিতে বাধ্য করে।

 

মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মো. শাহজাহান সাংবাদিকদের সঙ্গে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আশরাফুল ইসলাম জানান, উপজেলার মাদরাসা পর্যায়ে পাসের হার ৪২.৪৬ শতাংশ।

 

অন্যদিকে, নান্দাইলের বরিল্লাহ কেরামত আলী উচ্চ বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজে মানবিক বিভাগ থেকে ৫ জন শিক্ষার্থী এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তাদের পড়ানোর জন্য ৩ জন শিক্ষক ছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে এই ৫ জনই ফেল করেছেন। প্রধান শিক্ষক রৌশমত আরা বেগম বলেন, শিক্ষার্থীরা কলেজে নিয়মিত উপস্থিতি ছিল না এবং আগ্রহ কম থাকার কারণে এই ফলাফল হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

শাড়ি নিয়ে প্রতারণা, গ্রেপ্তার হতে পারেন তানজিন তিশা

১০ জন শিক্ষক পড়াতেন ৮ শিক্ষার্থীকে সবাই ফেল

আপডেট সময় ১০:৪৭:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫

 

১০ জন শিক্ষক পড়ালেও ৮ শিক্ষার্থীই ফেল: ময়মনসিংহে এইচএসসি ও আলিম পরীক্ষায় চরম ফল বিপর্যয় রাকসু নির্বাচন: উপাচার্য জানিয়েছেন, ভোট শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ পুত্রসন্তানের বাবা সেলিম ভূঁইয়াকে অব্যাহতি না দিলে বিএনপিকে ব্যালটে জবাব দেবেন ৬ লাখ শিক্ষক পরিবার: অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন আজিজী চট্টগ্রামের সিইপিজেডে কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, নিয়ন্ত্রণের বাইরে আগুন কুমিল্লার মাদ্রাসায় আলিম পরীক্ষায় শতভাগ ফেল, শিক্ষক সংকট ও অবহেলার অভিযোগ যুদ্ধবিরতির পর গাজায় ফেরত পেল ৩০ ফিলিস্তিনি মরদেহ, এখনও খুঁজছে বাকিগুলো সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজে এইচএসসিতে পাসের হার ৯৯.৯১%, জিপিএ-৫ অর্জন করেছেন ৪২৩ শিক্ষার্থী চট্টগ্রামের সিইপিজেডে বহুতল কারখানায় ভয়াবহ আগুন, ছয় ঘণ্টােও নিয়ন্ত্রণে আসেনি রাকসু নির্বাচনে গুজব ছড়ানোর অভিযোগে ছাত্রদল ‘হাস্যরসাত্মক’ দল হিসেবে পরিণত: আজাদ

প্রচ্ছদ ক্যাম্পাস ১০ জন শিক্ষক পড়ালেও ৮ শিক্ষার্থীই ফেল: ময়মনসিংহে এইচএসসি ও আলিম পরীক্ষায় চরম ফল বিপর্যয়

 

১০ জন শিক্ষক পড়ালেও ৮ শিক্ষার্থীই ফেল: ময়মনসিংহে এইচএসসি ও আলিম পরীক্ষায় চরম ফল বিপর্যয়

ডেস্ক রিপোর্ট আপডেট সময় ১০:৪১:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫ ২২ বার পড়া হয়েছে

 

 

 

 

 

ময়মনসিংহের দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কম হলেও চরম ফল বিপর্যয় ঘটেছে। নান্দাইলের বরিল্লাহ কেরামত আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং ঈশ্বরগঞ্জের বৈরাটি সিনিয়র আলিম মাদরাসা থেকে এবারের এইচএসসি ও সমমানের (আলিম) পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ৮ জন শিক্ষার্থীর কেউই পাস করতে পারেনি।

 

জানা গেছে, এই ৮ জন শিক্ষার্থীকে পড়ানোর জন্য দুই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক ছিলেন কমপক্ষে ১০ জন।

ঈশ্বরগঞ্জের বৈরাটি সিনিয়র আলিম মাদরাসায় আলিম বিভাগে ৭ জন শিক্ষক ছিলেন— চারজন আরবি, একজন বাংলা, একজন ইংরেজি ও একজন সমাজবিজ্ঞান। এদের মধ্যে তিনজন শিক্ষার্থীকে পড়ানো হলেও তারা পরীক্ষায় সবাই ফেল করেছেন। মাদরাসার প্রভাষক জানান, ওই তিন শিক্ষার্থী মূলত পরীক্ষায় অংশ নিতে চাইছিল না, তবে কলেজ কর্তৃপক্ষ তাদের পরীক্ষা দিতে বাধ্য করে।

 

মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মো. শাহজাহান সাংবাদিকদের সঙ্গে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আশরাফুল ইসলাম জানান, উপজেলার মাদরাসা পর্যায়ে পাসের হার ৪২.৪৬ শতাংশ।

 

অন্যদিকে, নান্দাইলের বরিল্লাহ কেরামত আলী উচ্চ বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজে মানবিক বিভাগ থেকে ৫ জন শিক্ষার্থী এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তাদের পড়ানোর জন্য ৩ জন শিক্ষক ছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে এই ৫ জনই ফেল করেছেন। প্রধান শিক্ষক রৌশমত আরা বেগম বলেন, শিক্ষার্থীরা কলেজে নিয়মিত উপস্থিতি ছিল না এবং আগ্রহ কম থাকার কারণে এই ফলাফল হয়েছে।