ঢাকা ০৬:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মেহেরপুরে তৃতীয় বিয়েতে জন্য সম্মতি না দেওয়াই, অভিমানে প্রবাসীর আত্মহত্যা 

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৫:১৮:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫
  • ৫৬৯ বার পড়া হয়েছে

মেহেরপুরে তৃতীয় বিয়েতে জন্য সম্মতি না দেওয়াই, অভিমানে প্রবাসীর আত্মহত্যা

 

মেহেরপুরে তৃতীয় বিয়ের জন্য সম্মতি না দেওয়াই অপর দুই স্ত্রী ও পরিবারের উপর অভিমান করে গাংনী উপজেলার আলমগীর হোসেন নামের এক মালয়েশিয়া প্রবাসী আত্মহত্যা করেছে। আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) ভোর ৫ টার সময় গাংনী উপজেলার বামন্দী নিশিপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। প্রবাসী আলমগীর একই এলাকার নমাজ আলীর ছেলে।

 

 

এলাকার সূত্রে জানাযায়, দুই সন্তানের জনক আলমগীর হোসেন দীর্ঘদিন প্রবাস থেকে কিছুদিন হলো দেশে এসেছেন। বর্তমানে সংসারে তার দুই স্ত্রী ও দুটি সন্তান রয়েছে। এমতাবস্থায় সে তৃতীয় বিয়ে করার ইচ্ছা প্রকাশ করে। এতে দুই স্ত্রী ও পরিবারের অন্য সদস্যরা সম্মতি না দেওয়ায় বৃহস্পতিবার রাতে তাদের মনোমালিন্য হয়।

 

 

পরে গভীর রাতে সে নিজের ঘরে সিলিং ফ্যানের সাথে ওড়না দিয়ে ফাঁস নেয়। ভোরে পরিবারের লোকজন তাকে ঘরের ফ্যানের সাথে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলতে দেখে।

 

 

 

গাংনী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বানী ইসরাইল জানান, খবর পেয়ে বামন্দি পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করা হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

হাদিকে গুলি করে হত্যা: ৫ দফা দাবিতে এনসিপির মশাল মিছিল শনিবার

মেহেরপুরে তৃতীয় বিয়েতে জন্য সম্মতি না দেওয়াই, অভিমানে প্রবাসীর আত্মহত্যা 

আপডেট সময় ০৫:১৮:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫

মেহেরপুরে তৃতীয় বিয়েতে জন্য সম্মতি না দেওয়াই, অভিমানে প্রবাসীর আত্মহত্যা

 

মেহেরপুরে তৃতীয় বিয়ের জন্য সম্মতি না দেওয়াই অপর দুই স্ত্রী ও পরিবারের উপর অভিমান করে গাংনী উপজেলার আলমগীর হোসেন নামের এক মালয়েশিয়া প্রবাসী আত্মহত্যা করেছে। আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) ভোর ৫ টার সময় গাংনী উপজেলার বামন্দী নিশিপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। প্রবাসী আলমগীর একই এলাকার নমাজ আলীর ছেলে।

 

 

এলাকার সূত্রে জানাযায়, দুই সন্তানের জনক আলমগীর হোসেন দীর্ঘদিন প্রবাস থেকে কিছুদিন হলো দেশে এসেছেন। বর্তমানে সংসারে তার দুই স্ত্রী ও দুটি সন্তান রয়েছে। এমতাবস্থায় সে তৃতীয় বিয়ে করার ইচ্ছা প্রকাশ করে। এতে দুই স্ত্রী ও পরিবারের অন্য সদস্যরা সম্মতি না দেওয়ায় বৃহস্পতিবার রাতে তাদের মনোমালিন্য হয়।

 

 

পরে গভীর রাতে সে নিজের ঘরে সিলিং ফ্যানের সাথে ওড়না দিয়ে ফাঁস নেয়। ভোরে পরিবারের লোকজন তাকে ঘরের ফ্যানের সাথে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলতে দেখে।

 

 

 

গাংনী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বানী ইসরাইল জানান, খবর পেয়ে বামন্দি পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করা হয়েছে।