কেউ কাউকে কিছু দিল না— এমনটা হলে সেটা জায়েজ। এটা যে কেউ করতে পারেন।’
‘কিন্তু আজকাল এটাকে সিরিয়াস ইস্যুতে পরিণত করা হয়েছে। যার নামই হলো খেলা। তামাশা। এটার পেছনে যারা আমাদেরকে কন্ট্রোল করার চেষ্টা করছেন, তাদের প্ল্যান ও প্রোগ্রামগুলো দিনের আলোর মতো পরিষ্কার— মানুষের দ্বীনি চেতনাকে নষ্ট করা, দুনিয়ার মধ্যে মগ্ন রাখা। এ ছাড়া তাদের আরও নানাবিধ কর্মাশিয়াল লক্ষ্য-উদ্দেশ্য আছে, যেগুলো বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে আমরা জাস্ট টুল হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছি। এসব টুর্নামেন্ট আয়োজন করার ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলো আমাদের মাথায় রাখা দরকার।’
‘হারাম কোনোকিছুতে লিপ্ত হওয়া ছাড়া মৌলিকভাবে টুর্নামেন্ট আয়োজন করা বা খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করা হারাম নয়। অতএব, একটি মুসলিমপ্রধান দেশে এ ধরনের যত আয়োজন হবে, সেখানে যেন শরিয়াবিরোধী কিছু না থাকে—এটা দেখভাল করা কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব।’
‘খোলাসা কথা হলো, টুর্নামেন্টে হারাম কোনো উপাদান না থাকলে মাদ্রাসাছাত্ররা যদি শারীরিক কসরতের উদ্দেশ্যে অংশগ্রহণ করে, সেটা অন্যদের মতোই জায়েজ। আর যেটা অন্যদের জন্য হারাম, সেটা মাদ্রাসাছাত্রদের জন্যও হারাম।’



















