ঢাকা ০১:৪৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ৮ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভোরের আলো ফুটতেই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে কড়াইল বস্তির ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ধ্বংসস্তূপ

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৮:৫৬:২১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫
  • ৫৯৮ বার পড়া হয়েছে

ভোরের আলো ফুটতেই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে কড়াইল বস্তির ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ধ্বংসস্তূপ। সারারাত আগুনের সঙ্গে লড়াই করে বেঁচে যাওয়া মানুষগুলো সকালে ফিরে দেখেছেন—তাদের ঘর-বসত, সঞ্চয়, জীবনযাপনের সবকিছুই ছাই হয়ে গেছে।

মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) রাত ১০টা ৩৫ মিনিটে দীর্ঘ চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিস। তবে আগুন নেভার পরের সকালটি ছিল বস্তিবাসীর জন্য আরও বেদনাদায়ক। চারদিকে শুধু পোড়া কংক্রিটের স্তূপ, ভাঙাচোরা টিনের টুকরো আর ছাই—মানুষের বাসযোগ্য কিছুই আর অবশিষ্ট নেই।

ভুক্তভোগীরা জানান, বিভিন্ন সংস্থা ও রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে কিছু সহায়তা পৌঁছালেও তা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। খোলা আকাশের নিচে পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন কাটাতে বাধ্য হচ্ছেন তারা। কেউ কেউ ভাঙা ঘরের অবশিষ্ট ধ্বংসাবশেষের মধ্যে নিজের বাঁচানো যায় এমন সামান্য কিছু খুঁজে ফেরার চেষ্টা করছেন।

ক্ষতিগ্রস্তদের অভিযোগ, আগুন সবকিছু শেষ করে দিয়েছে অথচ সহায়তা অপ্রতুল। সামনে কীভাবে দিন চলবে—তা নিয়ে চরম অনিশ্চয়তায় দিন কাটাচ্ছে কড়াইল বস্তির বাসিন্দারা।

জনপ্রিয় সংবাদ

সমর্থকদের কাছে নির্বাচনের খরচ চাইলেন তাসনিম জারা

ভোরের আলো ফুটতেই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে কড়াইল বস্তির ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ধ্বংসস্তূপ

আপডেট সময় ০৮:৫৬:২১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫

ভোরের আলো ফুটতেই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে কড়াইল বস্তির ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ধ্বংসস্তূপ। সারারাত আগুনের সঙ্গে লড়াই করে বেঁচে যাওয়া মানুষগুলো সকালে ফিরে দেখেছেন—তাদের ঘর-বসত, সঞ্চয়, জীবনযাপনের সবকিছুই ছাই হয়ে গেছে।

মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) রাত ১০টা ৩৫ মিনিটে দীর্ঘ চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিস। তবে আগুন নেভার পরের সকালটি ছিল বস্তিবাসীর জন্য আরও বেদনাদায়ক। চারদিকে শুধু পোড়া কংক্রিটের স্তূপ, ভাঙাচোরা টিনের টুকরো আর ছাই—মানুষের বাসযোগ্য কিছুই আর অবশিষ্ট নেই।

ভুক্তভোগীরা জানান, বিভিন্ন সংস্থা ও রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে কিছু সহায়তা পৌঁছালেও তা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। খোলা আকাশের নিচে পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন কাটাতে বাধ্য হচ্ছেন তারা। কেউ কেউ ভাঙা ঘরের অবশিষ্ট ধ্বংসাবশেষের মধ্যে নিজের বাঁচানো যায় এমন সামান্য কিছু খুঁজে ফেরার চেষ্টা করছেন।

ক্ষতিগ্রস্তদের অভিযোগ, আগুন সবকিছু শেষ করে দিয়েছে অথচ সহায়তা অপ্রতুল। সামনে কীভাবে দিন চলবে—তা নিয়ে চরম অনিশ্চয়তায় দিন কাটাচ্ছে কড়াইল বস্তির বাসিন্দারা।