ঢাকা ০৯:৫১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কড়াইল বস্তির ভয়াবহ আগুনে শত শত ঘর ভস্মীভূত, অক্ষত রইল মসজিদ ও পবিত্র কুরআন

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১০:০৯:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫
  • ৫৫৪ বার পড়া হয়েছে

 

রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে বুধবার (২৫ নভেম্বর) ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে হাজারো মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান অক্ষত থাকায় স্বস্তি প্রকাশ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আগুনে বাসা-বাড়ি, দোকানপাট, পোষা সামগ্রী ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র পুড়ে গেলেও মসজিদ এবং পবিত্র কুরআনের হরফ অক্ষত রয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, আগুন অত্যন্ত দ্রুত ছড়িয়ে পড়লেও মসজিদটি আগুনের মূল পথের বাইরে থাকায় বড় ধরনের ক্ষতি থেকে রক্ষা পায়। তীব্র আগুনে আশপাশের ঘরবাড়ি প্রায় সম্পূর্ণ পুড়ে গেলেও মসজিদ ও কুরআনের কপিগুলো অক্ষত থাকে। ঘটনার পরই স্থানীয় কমিউনিটি ও ইসলামিক সংগঠনের সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এগিয়ে আসেন এবং ধর্মীয় সামগ্রী নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে সাহায্য করেন।

এই ঘটনায় এলাকাবাসী আল্লাহর বিশেষ রহমত হিসেবে ঘটনাটিকে দেখছেন। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পুনর্বাসন, খাদ্যসহায়তা ও জরুরি ত্রাণ কার্যক্রম জোরদারের দাবি উঠেছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

ক্রীড়া ও শিক্ষার মাধ্যমে মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে চায় বিএনপি: ইশরাক হোসেন

কড়াইল বস্তির ভয়াবহ আগুনে শত শত ঘর ভস্মীভূত, অক্ষত রইল মসজিদ ও পবিত্র কুরআন

আপডেট সময় ১০:০৯:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫

 

রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে বুধবার (২৫ নভেম্বর) ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে হাজারো মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান অক্ষত থাকায় স্বস্তি প্রকাশ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আগুনে বাসা-বাড়ি, দোকানপাট, পোষা সামগ্রী ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র পুড়ে গেলেও মসজিদ এবং পবিত্র কুরআনের হরফ অক্ষত রয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, আগুন অত্যন্ত দ্রুত ছড়িয়ে পড়লেও মসজিদটি আগুনের মূল পথের বাইরে থাকায় বড় ধরনের ক্ষতি থেকে রক্ষা পায়। তীব্র আগুনে আশপাশের ঘরবাড়ি প্রায় সম্পূর্ণ পুড়ে গেলেও মসজিদ ও কুরআনের কপিগুলো অক্ষত থাকে। ঘটনার পরই স্থানীয় কমিউনিটি ও ইসলামিক সংগঠনের সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এগিয়ে আসেন এবং ধর্মীয় সামগ্রী নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে সাহায্য করেন।

এই ঘটনায় এলাকাবাসী আল্লাহর বিশেষ রহমত হিসেবে ঘটনাটিকে দেখছেন। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পুনর্বাসন, খাদ্যসহায়তা ও জরুরি ত্রাণ কার্যক্রম জোরদারের দাবি উঠেছে।